স্কুলের কাছে গেলে দেখা যায় স্কুলের দরজা জানালা ভাঙা, বেহাল নলকূপ। একেবারে পড়ার মত পরিবেশ নেই। তাও প্রায় ২০ জনের মত ছাত্রী এখানে ভর্তি হয়ে রয়েছেন। তবে ছাত্র-ছাত্রী কম থাকায় শিক্ষক-শিক্ষিকারা নিজেদের মত করে স্কুল চালান।
মাঝেমধ্যেই ছুটি হয়ে যায় স্কুল। তার উপর সম্প্রতি আদালতের নির্দেশের পর এই স্কুলে কাজে আসছেন না পুরানো ক্লার্ক। ফলে সেই কাজ শিক্ষকদের করতে হয়। অনেকসময় তারা কাজের জন্য বাইরে থাকছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ধুতি পরে জিমে ঘাম ঝরালেন সৌমিত্র, বললেন, ‘৪ মাসে করে দেব’! আনন্দে আত্মহারা কোতুলপুর
ফলে পড়াশোনা প্রায় বন্ধের জোগাড় সেখানে। এই স্কুলটি ১৯৭০ সালে তৈরি হয়েছিল। তারপর থেকে বিশেষ কিছু উন্নতি হয়নি। এখনও সেখানে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয়। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সনাতন সর্দার, বাপন হালদার, টুম্পা সর্দাররা আক্ষেপ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন স্কুলের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হলে তবেই ছাত্র সংখ্যা বাড়বে।
আরও পড়ুন: ৩০০০ এর উপর বই তাকে তাকে থরে থরে! একটা রুম যেন আস্ত লাইব্রেরি, তাক লাগাচ্ছে বৃদ্ধের কীর্তি
নইলে এভাবেই চোখের সামনে নষ্ট হয়ে যাবে স্কুলটি। এ নিয়ে মন্দির বাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদার জানিয়েছেন, ব্যাপারটি ঠিক কি সেটি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। এই স্কুলটির উন্নয়নের জন্য কাজ করা হবে।
নবাব মল্লিক