সেখানে গিয়ে একেবারে খুদে শিশুদের সঙ্গে মিশে সময় কাটান তাঁরা। ওই বিদ্যালয়ে প্রায় ১০০ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেন। এছাড়াও সেখানে বাচ্চাদের জন্মদিন পালনের একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্কুল পড়ুয়াদের পাতে ইলিশ ছাড়াও ছিল মাংস, আইসক্রিম, মিষ্টি সহ আরও অনেক কিছু। এই কর্মসূচি নিয়ে খুশি সকলেই।
আরও পড়ুন: নেচে-গেয়ে, খেলাচ্ছলে খুদেদের পড়ানো! ৬৩ বছর বয়সেও মন ছুঁয়ে যাওয়া কৌশলে পাঠদান ‘এই’ শিক্ষিকার
advertisement
এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন কুমার দে জানান, শিশুদের মাঝে সময় কাটাতে পেরে খুবই ভাল লাগছে। মেনুতে ইলিশ সহ আরও অন্যান্য পদ ছিল যাতে বাচ্চাদের হাসিটা আরও চওড়া হয়েছে। বাচ্চাদের আনন্দে সামিল হওয়ার থেকে বেশি আর লাভজনক কিছু হতে পারে না বলে জানিয়েছেন ডায়মন্ড হারবারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন কুমার দে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই কর্মসূচির সঙ্গে মিড-ডে মিল প্রোগ্রামের মনিটরিং হয়েছে। ফলে সবকিছু নিয়ে এলাকার বাসিন্দারা খুবই খুশি। তবে মিড ডে মিলের মেনুতে এই ইলিশ পেয়ে সবথেকে বেশি খুশি ছাত্র-ছাত্রীরাই। তাদের মাঝে উপস্থিত থাকতে পেরে খুশি আধিকারিকরাও।