আধুনিক সঙ্গীতচর্চা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজনে ব্যবহার দেশীয় বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের সাথে কালের বিবর্তনে ডিজিটাল সংস্কৃতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে হারিয়ে গেছে অতীতের অনেক বাদ্যযন্ত্র। সঙ্গীতেও লেগেছে পাশ্চাত্যের ছোঁয়া। তবে বর্তমান সময়ে প্রাচীন বাদ্যযন্ত্রগুলোর গুরুত্ব আজকের দিনে অপরিসীম। এখনও বাঙালিদের যেকোন পুজো পার্বণে ডিজে বক্সের জায়গায় স্থান পায় ঢাক-ঢোল, তাসার মত বাদ্যযন্ত্র।
advertisement
আরও পড়ুন: ২২০ ফুটের শিবমূর্তি! এবার দেখা মিলবে কলকাতার ঢিল ছোঁড়া দূরত্বের এই জায়গায়
হাওড়ার তেমনই এক পুজোয় দেখা মিলল ঝাড়গ্রাম থেকে আগত ঢাক-ঢোল শিল্পীদের। এই পুজোর এক উদ্যোক্তা জানান, হাওড়া জেলা প্রশাসন ডিজে বক্স সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে। আর তাঁদের পুজো মানেই ঢাক-ঢোল ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই বলেও জানান তিনি। ডিজে বন্ধ প্রশাসনিক স্তরে কড়া ব্যবস্থা নেওয়াকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন এই পুজো কমিটি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আধুনিক বাদ্যযন্ত্রের কারণে উৎসব-অনুষ্ঠানে এখন ঢোলের কদর অনেকটা কমে গেছে। তবে পূজা-পার্বনে এখনও ঢাক-ঢোলের কদর রয়েছে, পূজার আরতিতে ঢাক-ঢোলের কোন বিকল্প নেই। এমনটাই জানালেন ঝাড়গ্রাম থেকে আগত ঢাক শিল্পীরা। পূজা ছাড়াও বিভিন্ন লোকসঙ্গীতের অন্যতম বাদ্যযন্ত্র হচ্ছে ঢাক-ঢোল। পূজা এলে এখনও ঢাক-ঢোল, মৃদঙ্গের চাহিদা বেড়ে যায়।
রাকেশ মাইতি





