যদিও সে বিষয়ে সরকারিভাবে কোনও রকম স্বীকৃতি মেলেনি। ১৯৮০ সালে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্রী শ্রী আনন্দ মূর্তি পাহাড়ের চূড়ায় তপস্যা করাকালীন পাথর নিরীক্ষণ করে বলেছিলেন, ডাইনোসরের ফসিল! আর তারপর থেকেই হইচই পড়ে গিয়েছিল সর্বত্র।
আরও পড়ুন- উধাও হয়ে গেল খোদ বিধায়কের গাড়ি! তমলুকের ঘটনা শুনলে চোখ কপালে উঠবে
advertisement
এ বিষয়ে আনন্দমার্গের সদর দফতরের রেক্টর মাস্টার আচার্য নারায়ণানন্দ বলেন , তাদের গুরুদেব বলে গিয়েছিলেন, অস্থি পাহাড়ে যে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে তা ১২-টা হাতির সমান।
সেই সময় সেই ফসিলসের কিছুটা অংশ তাদের কলকাতার লেক গার্ডেনসের মধুমালঞ্চে সংগ্রহালয়ে রাখা হয়েছিল। এ বিষয়ে পুরুলিয়া বনবিভাগের ডিএফও অঞ্জন গুহ বলেন , তারা কি দাবি করছে তা তাঁর জানা নেই।
তিনি আরও দাবি করেন, তাঁরা যদি জানান আগামী দিনে আমরা এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব এবং পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করব।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন , এটা পাথর না ফসিল সে বিষয়ে তাদের কোনও ধারণা নেই। পুরোটাই শোনা কথা। তবে সরকারিভাবে যদি এর উদ্যোগ নেওয়া হয় তাহলে তারাও এই জিনিস রক্ষা করার চেষ্টা করে যাবেন।
আরও পড়ুন- চুলের পরিচর্যা করুন এভাবে, সুন্দর মজবুত হবে আপনার চুল
ডাইনোসর নাকি বিশেষ আকৃতির পাথর যা ডাইনোসর জীবাশ্ম সাদৃশ্য, চলছে তর্ক। আনন্দমার্গীদের এই দাবির পরেই বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠে আসছে। ডাইনোসর জীবাশ্ম , নাকি বিশেষ আকৃতির পাথর সেই জল্পনার ইতি হল না এখনও।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি





