এরপরেই রয়েছে নলহাটি দুই ব্লক, যেখানে ১৩ জন আক্রান্তের খবর পাওয়া গিয়েছে।অর্থাৎ মোট আক্রান্তের অর্ধেকেরও বেশি এই দুই ব্লকের বাসিন্দা। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে ডেঙ্গি শনাক্ত করতে এ বছর রক্ত পরীক্ষার পাশাপাশি জমা জলের নমুনাও সংগ্রহ করা হয়েছে। এক বিশেষ পদ্ধতিতে রক্ত পরীক্ষা হয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার মানুষের, যা আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: তেল, নুন, আলুর দাম বাড়লেও দাম বাড়েনি চপের! দিলীপবাবুর দোকানে ২৬ বছর ধরে চপের দাম মাত্র ১ টাকা
রামপুরহাট স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শোভন দেব জানান, “আমরা ডেঙ্গি মোকাবিলায় অনেক আগে থেকেই পদক্ষেপ নিয়েছি। কিন্তু গ্রাম উন্নয়নের আওতায় তৈরি হওয়া অনেক নিকাশি নালা পরিষ্কার না হওয়ায় সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ডেঙ্গি বাহক এডিস ইজিপ্টাই মশা মূলত পরিষ্কার জলে জন্মায়। অথচ জেলার বহু এলাকায় জল জমে থাকার ফলে সেই মশা বংশবৃদ্ধি করছে। ডেঙ্গি আক্রান্তদের মধ্যে অনেকে পরিযায়ী শ্রমিক, যারা বাইরে কাজ করে সম্প্রতি ফিরে এসেছেন। রামপুরহাট স্বাস্থ্য জেলায় দুটি জায়গায় এলায়জা টেস্টের মাধ্যমে ডেঙ্গি টেস্ট হয়, একটি রামপুরহাট মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে, অন্যটি রামপুরহাট পৌরসভার নবারুণ অর্থাৎ আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারে। তবে ডেঙ্গি আক্রান্ত সংখ্যা বেশি সেই সমস্ত রোগীদের যারা পরিযায়ী শ্রমিক অর্থাৎ বাইরে থেকে কাজ করে দেশে ফিরছেন।
সৌভিক রায়