আরও পড়ুন: চাহিদার অভাবে এই বিখ্যাত গ্রাম থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে কাঠির তৈরি মাদুর
এখন একেবারে প্লাস্টিকের বোতলের আদলে তৈরি হচ্ছে মাটির বোতল। তার উপর রঙিন নক্সা আরও নান্দনিক হয়ে উঠেছে মাটির তৈরি জিনিস। ব্যবহার করাও অনেক সহজ,তা পরিবেশবান্ধবও। শুধু তাতে লেগেছে আধুনিক নকশা, কোনওটাতে পটচিত্রও ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। এই গরমে বিপুল চাহিদা এই মাটির বোতল-কলসির। তবে বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, বেশি বিক্রি বোতলেরই। এখন একেবারে প্লাস্টিকের বোতলের আদলে তৈরি হচ্ছে মাটির বোতল,ব্যবহার করাও অনেক সহজ। শহর থেকে জেলা দেদার বিকোচ্ছে এই জলের বোতল।
advertisement
আরও পড়ুন: শহর বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে ওরা
কোনও কোনও মাটির বোতলের গায়ে রঙের কারুকাজ। একেবারে চিরন্তন বাঙালিয়ানার ছোঁয়া। আর এমনভাবে বানানো হয়েছে, যা ইচ্ছে করলে সহজেই ব্যাগে বা হাতে একটু সর্তকতার সঙ্গে এদিক-ওদিক নিয়ে যাওয়া সম্ভব।এক মৃৎশিল্পীরা কথায়, প্লাস্টিক তো এমনিই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর মাটির বোতলে জল রাখলে ঠান্ডাও থাকবে অনেকক্ষণ। একটা সময় মা, ঠাকুমা মাটির কলসি, কুজো বা জালায় জল ভরে রাখত। বাড়ির সকলে গোটা গরমকাল সেই জল খেত। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এই মাটির বোতল, কুঁজো বিক্রির চাহিদা আকাশছোঁয়া।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এমনকি স্বল্প পুঁজিতে,স্বনির্ভর হতে এই পেশাকে মানুষ বেছে নিতে পারেন বলেও জানান তিনি।
রাকেশ মাইতি