বাড়ি মালদা জেলার চাঁচল থানার নুরগঞ্জ গ্রামে । পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ইউনূস নামের ওই ব্যক্তি ভবঘুরে ছিলেন। প্রায় ১০ দিন আগে কোনও এক বিয়ে বাড়ি যাবে বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। পুরো ঘটনা নিয়ে চাঁচাল থানায় নিখোঁজ ডায়রি করেন আত্নীয়রা। অন্যদিকে মঙ্গলবার বিকেলে গঙ্গারামপুর থানার ফুলবাড়ী শ্মশানের পাশের একটি ডোবায় এক ব্যক্তির দেহ দেখতে পান গ্রামবাসীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ডিম-মাছ-ভাত, কখনও কখনও আবার বিরিয়ানি! সব মাত্র ১ টাকায়, অবাক লাগলেও পেটপুরে এমনই থালি মিলছে বারাসাতে
তারপরেই খবর দেওয়া হয় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশকে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেহটি উদ্ধার করে। তারপর গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করেন। তারপর মৃতদেহের পরিচয়ের তদন্ত শুরু করেন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। পুলিশের খোঁজ খবরে মৃতদেহের পরিচয় সামনে এসে। খবর দেওয়া হয় পরিবারের সদস্যদের।
আরও পড়ুন: বিরল ঘটনা! হুগলিতে জোড়া দাঁত নিয়ে জন্ম নিল শিশু, অবাক কাণ্ডে চিকিৎসকদের বড় পদক্ষেপ
বুধবার মৃত ব্যক্তির আত্নীয়রা আসেন গঙ্গারামপুর থানায়। ওই ব্যক্তির মৃতদেহ আঘাতের ক্ষত রয়েছে বলে খবর। যা দেখে খুনের অভিযোগ তুলেছেন মৃত ব্যক্তির আত্নীয় স্বজন। ইউনুসকে খুন করে ডোবায় ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তারা। বুধবার পুলিশ মৃতদেহ বালুরঘাটে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। কীভাবে মৃত্যু হল ওই ব্যক্তির, খুন নাকি দুর্ঘটনা ইত্যাদি বিষয়ে সঠিত তথ্য পেতে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ।
