জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উঠে আসা প্রতিযোগীদের মধ্যে জুঁইন মান্টুসা, কিংশুক পাল, অর্পিতা সরকার, কিংশুক দত্ত, রুকসানা খাতুন ও সীমা খাতুন ইতিমধ্যেই বাংলার অ্যাথলেটিক্স দুনিয়ায় পরিচিত নাম হয়ে উঠেছেন। এঁরা যেন অন্ধকারের মধ্যে আলোর দিশা। হাল না ছেড়ে লড়াই করে যাওয়া তরুণ প্রতিভা। এই প্রতিযোগীদের সাফল্যের পেছনে রয়েছেন তাঁদের কোচ সৌভিক আইচ। যিনি নিজেকে একেবারে দ্রোণাচার্যের মতো উৎসর্গ করে দিয়েছেন ছাত্র-ছাত্রীদের গড়ে তুলতে।
advertisement
তাঁর প্রশিক্ষণেই প্রত্যন্ত এলাকার প্রতিভারা আজ রাজ্য ও জাতীয় স্তরে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করছেন। সম্প্রতি জুঁইন মান্টুসা ও কিংশুক পাল সারা দেশের বয়সভিত্তিক অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতায় হাই জাম্পে সোনা ও রুপো জিতে এনেছেন। শুধু তাই নয়, পূর্বাঞ্চলীয় প্রতিযোগিতাতেও অর্পিতা সরকার, কিংশুক দত্ত, রুকসানা ও সীমা খাতুন পদক জিতে রাজ্যের নাম উজ্জ্বল করেছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রতিযোগীদের চোখে এখন একটাই স্বপ্ন – জাতীয় স্তর পেরিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে সাফল্যের শিরোপা জেতা। সেই লক্ষ্যে প্রতিদিন তাঁরা মাঠে নেমে ঘাম ঝরাচ্ছেন, আরও ভাল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দ্রোণাচার্য সৌভিক আইচের হাতে গড়ে ওঠা এই প্রতিভারা আজ যেন হয়ে উঠেছেন জেলার গর্ব, রাজ্যের গর্ব। তাঁদের এই সাফল্য প্রমাণ করে, ইচ্ছে আর লড়াইয়ের মানসিকতা থাকলে প্রত্যন্ত গ্রামের মাটি থেকেও আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়া ক্ষেত্রে পৌঁছনো সম্ভব।





