TRENDING:

Clay Making Business : কাজ এখন 'বাঁ হাতের খেলা', প্রোডাকশন হচ্ছে দ্বিগুণ! একটা মেশিন বদলে দিল কুমোরদের ভাগ্য

Last Updated:

Clay Making Business : ইলেকট্রিক চাকার সাহায্যে খুব অল্প সময়েই বেশি পরিমাণ মাটির সামগ্রী তৈরি হচ্ছে। সেই তুলনায় খরচ কম। এতে শারীরিক শক্তিও কম লাগছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মুর্শিদাবাদ, তন্ময় মন্ডল : সামনেই দীপাবলি। আলোর রোশনাই সেজে উঠবে গোটা দেশ। ঠিক তেমনই প্রতি বছর কদর থাকে মাটির প্রদীপের। কিন্তু বর্তমান প্রজন্ম আর এই কুমোরের কাজ করতে চাননা। তাই পরিশ্রম কমানোর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে ইলেকট্রিক পদ্ধতি। তাতেই চলছে মাটির প্রদীপ তৈরির কাজ। দীপাবলি হল আলোর উৎসব। যদিও আজকাল বাজারে রঙিন বৈদ্যুতিক আলো পাওয়া যায়, তবুও মাটির প্রদীপের বিকল্প হতে পারেনি।
advertisement

জানা গিয়েছে, আতসবাজি আর আলোয় ঘেরা দীপাবলির মরশুম। কালীপুজোর আগে ধনতেরস, ভূত চতুর্দশী। আর তার পরের দু’দিনে পালিত হয় কালীপুজো বা শ্যামাপুজো। বাঙালি মেতে ওঠে দীপাবলিতে। দেশ জুড়ে ভাইফোঁটা পর্যন্ত টানা পাঁচ দিনের এই উৎসবের মরশুমে মনের মতো করে বাড়ি সাজান প্রায় প্রত্যেকেই। আর তার একটা বড় উপকরণই হল আলো। টুনিবাল্ব বা হরেক রকম বিদ্যুতের আলো, মোমবাতি, নানা ডিজাইনের বাহারি প্রদীপ তো আছেই। তবে এখনও সাবেক মাটির প্রদীপে সেজে ওঠে বহু বাড়ি।

advertisement

আরও পড়ুন : উত্তরবঙ্গে ‘এই’ জায়গায় আবার জারি করা হল হাই অ্যালার্ট! তবে এবার বৃষ্টি নয়, অন্যকিছুর আশঙ্কা। কী জেনে নিন

তবে বর্তমান দিনে পরিশ্রম বেড়েছে। সেই তুলনায় রোজগার কমেছে। কিন্তু প্রযুক্তির ব্যবহারে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে কুমোরটুলিতে। আধুনিকতা বদলে দিয়েছে কুমোরদের কাজের ধরণ। একটা সময় ছিল, যখন হাতে চাকা ঘুরিয়ে মাটির বিভিন্ন সামগ্রী তৈরি করতে হত কুমোরদের। বিশাল বড় চাকা হাতে ঘোরাতে অনেক শক্তি প্রয়োজন ছিল। এমনকি নিয়মিত উৎপাদন করার ক্ষমতাও তেমন বেশি ছিল না কুমোরদের। কাজের মান তেমন একটা ভাল হত না।‌ কিন্তু সেই ছবিটা এখন আমূল বদলে গিয়েছে।

advertisement

View More

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজো বাজারে এবার নতুন চাপ! ফুল কিনতে গিয়ে নাকানিচোবানি না খেতে হয়
আরও দেখুন

কারিগররা জানিয়েছেন, ইলেকট্রিক চাকার সাহায্যে খুব অল্প সময়েই বেশি পরিমাণ মাটির সামগ্রী তৈরি হচ্ছে। সেই তুলনায় খরচ কম। এতে শারীরিক শক্তিও কম লাগছে। কাজ করে অনেকটাই মজা পাচ্ছেন কুমোররা। এক মৃৎশিল্পী বলেন, এই যন্ত্রের সাহায্যে কাজ করতে আমাদের অনেক সুবিধা হচ্ছে। সময় কম লাগছে, উৎপাদন দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইলেকট্রিকের সাহায্যে চলছে এই চাকা। আমাদের পরিশ্রম কম হচ্ছে। এবছর মাটির প্রদীপ দ্বিগুণ তৈরি করা হবে গতবছরের তুলনায়। ফলে আর্থিক লাভবান হবেন বলেই আশাবাদী তাঁরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Clay Making Business : কাজ এখন 'বাঁ হাতের খেলা', প্রোডাকশন হচ্ছে দ্বিগুণ! একটা মেশিন বদলে দিল কুমোরদের ভাগ্য
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল