এই খেলায় প্রখর বুদ্ধির প্রয়োজন। মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে দাবা খেলা বিশেষ কার্যকর হতে পারে। নাতি-নাতনির সঙ্গে বসেও কিন্তু বয়স্করা এক হাত দাবা খেলে নিতে পারেন। শুধু বয়সকালেই নয়, অফিস-পরিবারের চাপ সামলে ফাঁকা সময়ে দাবা খেলার অভ্যাস যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্যই ভাল। মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য বিশেষ ভাবে নকশা করে এই খেলা তৈরি করা হয়েছে।
advertisement
মুর্শিদাবাদের শিল্প তালুকের ঐতিহাসিক জলসাঘর প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হল বহরমপুর কিডস চেস অ্যাকাডেমি আয়োজিত অনূর্ধ্ব ১৫ সারা বাংলা দাবা প্রতিযোগিতা। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত প্রায় ২৩০ জন প্রতিভাবান দাবারু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।
আয়োজক মণ্ডলীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঐতিহাসিক স্থানে এমন বৃহৎ দাবা প্রতিযোগিতা আয়োজন করাই এক নতুন অধ্যায় “এটি শুধু একটি খেলা নয়, এটি মুর্শিদাবাদের গর্বের ইতিহাস।” উদ্যোক্তারা আরও বলেন, “আমাদের জেলায় অসংখ্য প্রতিভাবান দাবা খেলোয়াড় রয়েছেন। তাঁদের প্রতিভাকে রাজ্যব্যাপী মঞ্চে তুলে ধরতেই এই আয়োজন। সারা বাংলার দাবারুদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও উন্নতির সুযোগ পায়, সেই লক্ষ্যেই এই প্রতিযোগিতা।” দিনভর চলা এই দাবা উৎসবে উপস্থিত দর্শক ও অভিভাবকেরা শিশু প্রতিযোগীদের মানসিক দক্ষতা ও কৌশলগত মেধার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন।





