আরও পড়ুন: সাংঘাতিক! গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে যা হল ভাইবোনের সঙ্গে, শুনলে শিউরে উঠবেন আপনিও...
জানা যায়, স্বামীর প্রতি স্ত্রীর সন্দেহবাতিকের জন্য প্রায়ই অশান্তি লেগে থাকত দু'জনের মধ্যে। শুক্রবার সকালে মৃত পুলিশকর্মী স্ত্রী মা ও শাশুড়িকে নিয়ে চাকদায় যাওয়ার নাম করে বেলঘরিয়ায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে যান। সে কথা জানতে পেরে জয়ন্তর সঙ্গে মোবাইলে স্ত্রীর বাদানুবাদ হয়। এর পরই ঘরের মধ্যে ঢুকে, প্রথমে মেয়েকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করেন জয়ন্ত সর্দার, তারপর সেই দড়িতেই নিজে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন (Chakdah Police Death)। পুলিশ ঝুলন্ত অবস্থায় মৃতদেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। ঘটনার তদন্ত করছে চাকদা থানার পুলিশ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্ত্রী মৌসুমী সর্দারকে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তবে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: বগটুই গ্রাম থেকে উদ্ধার হওয়া লালন শেখের পোষ্যর চিকিৎসা করল পশুপ্রেমী সংগঠন
অন্যদিকে, আজ শনিবার চন্দননগরে গঙ্গায় স্নান করতে নেমে জলে তলিয়ে গেল দাদা ও বোন। শুক্রবার দুপুরে চন্দননগরের (Chandannagar) বিশালাক্ষ্মী ঘাটে জোয়ারের সময় স্নান করতে নেমেই হয় বিপত্তি। তলিয়ে যায় মুন্না কেওয়াট ও বোন সন্ধ্যা। একই দিনে একইরকম ঘটনা ঘটেছে বালীতে। উদয়নারায়ণপুরের নয়াচক এলাকায় দামোদরে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গিয়েছেন ৪ জন। বৃহস্পতিবার হাওড়ার দাশনগর থেকে এলাকা থেকে ১১ জনের একটি বন্ধুদের দল নয়াচকের কালীপুজো দেখতে আসে। শুক্রবার দুপুরে দামোদরে স্নান করতে নামে ১১ জনই। কিন্তু তার মধ্যে চারজন জলের তোড়ে তলিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে প্রশাসনের আধিকারিকরা। কারও দেহ উদ্ধার করা যায়নি।
Ranjit Sarkar