পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে কড়া নিরাপত্তা বজায় রাখা হয় বিসর্জন ঘিরে। দেশ ছাড়িয়ে এখন বিদেশেও পৌঁছে গিয়েছে বড়মার সুখ্যাতি। ২১ ফুটের নৈহাটির বড়মার এবং তার সঙ্গে ৭০ কেজির উপর স্বর্ণালংকার ও দেড়শ কেজির রুপোর অলংকার দেখতে প্রতি বছরই ভক্তদের জনসমুদ্র লক্ষ্য করা যায় পুজোর দিনগুলিতে। যে ভিড় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে পুলিশ প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবকদেরও।
advertisement
ভক্তদের বিশ্বাস, বড়মার কাছে কিছু চাইলে, তিনি নাকি কাউকেই খালি হাতে ফেরান না। তাই সকলেই নিজেদের বিশ্বাস নিয়ে বড়মার কাছে বারে বারে ছুটে যান। বড়মার বিসর্জন দেখতেও হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমান নৈহাটিতে। চাকা লাগানো ট্রলির ওপর বিশাল আকৃতির বড়মার মূর্তি টেনে নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গার ঘাটে তারপর সেখানেই বিসর্জন দেওয়ার রীতি চলে আসছে। এবারও বড়মার বিসর্জন ঘিরে সকাল থেকেই করা নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা এলাকা হয়েছে বিশেষ পুজো।
আরও পড়ুনঃ কাটতে পারেন না বলে আনারসই কেনেন না? ‘এই’ সহজ কৌশল মানুন, গোটা আনারস কাটতে পারবেন মাত্র ২ মিনিটে
এদিন, পুলিশ প্রশাসনের তরফে প্রায় সত্তর জনের উপর আইপিএস আইএএস-সহ উচ্চপদস্থ কর্তারা মোতায়েন ছিলেন। পাশাপাশি প্রায় ৮০০-র কাছাকাছি পুলিশকর্মী বিসর্জনের ভিড় নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে ছিলেন। প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী শুধুমাত্র ব্যাচ পরিহিত ভলেন্টিয়াররাই বড়মার সুবিশাল প্রতিমা টেনে নিয়ে যান গঙ্গার ঘাটে, যাতে কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়।





