আরও পড়ুনঃ উইকেন্ডে আরও ঠান্ডা! উত্তরবঙ্গে শুষ্ক আবহাওয়া, কলকাতায় ১৫ ডিগ্রি ছুঁতে পারে পারদ
ঘটনায় অভিযুক্ত বনগাঁর ভিড়ের বাসিন্দা সাদ্দাম মণ্ডল। পরিবারের অভিযোগ, সাদ্দাম আলমগীরকে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমে শিলিগুড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে দুই ব্যক্তি- সুমন বর্মন ও সুজন বর্মনের কাছে রেখে আসে। পরে তাঁরা আলমগীরকে কোচবিহারের বাসিন্দা একরামুল হকের কাছে দিয়ে যান। সেখানে একরামুল মাছের ব্যবসায় আলমগীরকে কাজে লাগায়। অভিযোগ, আলমগীর যখন বাড়ি ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করেন, তখনই তাঁর পরিবারের কাছে চাওয়া হয় ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ। পরিস্থিতির জেরে আলমগীর বাড়িতে ফোনে বিষয়টি জানালে পরিবার বনগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগ পেয়ে তৎপর হয় বনগাঁ থানার পুলিশ।
advertisement
পুলিশ কোচবিহারের একরামুল হকের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে আলমগীরকে উদ্ধার করে। এদিন নিরাপদে তাঁকে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। যদিও অভিযুক্তরা পলাতক বলেই জানা গিয়েছে পুলিশের তরফে। ঘটনার নেপথ্যে আরও কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী দল। অপহৃতের মেয়ে মৌসুমী শেখ বলেন, বাবাকে ফিরে পেয়ে আমরা খুবই খুশি। ভয় ও আতঙ্কে ছিলাম। পুলিশের সহায়তা না পেলে হয়তো বাবাকে পেতাম না। ঘটনায় এভাবে তৎপরতার সঙ্গে পদক্ষেপ গ্রহণ করায় পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে আলমগীরের পরিবার।






