আর সেই নলহাটির মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর সেভাবে কোনও খাবার হোটেল পেতেন না পর্যটকেরা।কারণ এতদিন পর্যন্ত নলহাটেশ্বরী মন্দিরের আশেপাশে পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে দুপুরের ভাত খাওয়ার তেমন কোনও হোটেল ছিল না। যদিও নলহাটির মন্দিরে ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও আগে থেকে বুকিং করতে হয়। তবে অনেকেই ভোগের অগ্রিম বুকিং না করতে পারায় কিছু না খেয়েই পুজো দিয়ে ফিরে আসতে হত। আর সেই কথা চিন্তা করেই এবার মন্দিরের বাইরে খোলা হয়েছে একটি খাবারের হোটেল।
advertisement
মূলত নলহাটেশ্বরী মন্দির স্থাপনের পর এই প্রথম মন্দিরের সামনেই খোলা হল এই খাবারের দোকান। যেখানে আপনি ন্যায্য মূল্যে এবং সুন্দর পরিবেশে সকালের লুচি তরকারি থেকে শুরু করে দুপুরে বিভিন্ন ধরনের খাবার পাবেন খুব অল্প দামে।
আরও পড়ুন : কুম্ভমেলার শোভা বাড়াচ্ছে বাংলার গাছ! ১৫০ কোটি টাকার গাছ গিয়েছে বলাগড়ের নার্সারি থেকে
মন্দিরে পুজো দিতে আগত এক পর্যটক বলেন বছরে তিনি অন্তত দুই থেকে তিনবার তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর নলহাটেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে আসেন। তবে মন্দিরের বাইরে সেইভাবে কোনও ভাল খাবারের হোটেল ছিল না।এই হোটেল খোলাতে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে সকলের। তাই এবার যদি আপনি বীরভূমের অন্যতম সতীপীঠ নলহাটেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে আসেন তাহলে ভোজন নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।