ঠিক এক মাস আগে পাপুরি গ্রামের একটি মাদ্রাসার পিছনে খালে এক নাবালিকার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সঙ্গে সঙ্গেই তারা খবর দেন থানায়। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে বোলপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। দেহের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিল। সেই সময়েই স্থানীয়দের একাংশের দাবি করেছিলেন, এই দেহ দিন কয়েক আগে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া এক নাবালিকার। সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। দিশা মণ্ডলের ডিএনএ মিলল উদ্ধার হওয়া পচাগলা দেহের সঙ্গে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাবার রক্তে লাল ছেলের হাত! ঘুমন্ত অবস্থায় চলল এলোপাথাড়ি কোপ
মৃতার মা কেয়া মণ্ডলের অভিযোগ, মেয়েকে খুন করা হয়েছে। অথচ পুলিশ কোন সহযোগিতা করেনি। যদিও পুলিশের দাবি, নাবালিকা আত্মহত্যা করেছে।
আরও পড়ুনঃ কাজে বেরিয়ে আর ফেরেননি বাড়ি! পাঁচ দিন নিখোঁজ থাকার পর জলে ভেসে উঠল… নদীর ধারে পড়ে সাইকেল
ঘটনার এক মাস কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। পরিবারের দাবি, নাবালিকার বান্ধবী পুরো ঘটনাটি জানে। ঘটনার তদন্তে পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে পরিবার। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকায়।