মন্দির চত্বরে নেই কোনও শৌচালয়ের ব্যবস্থা। সেবায়েতদের অভিযোগ, বক্রেশ্বর বাসস্ট্যান্ডের কাছে থাকা চারটি সুলভ শৌচালয়ের দু’টি পুরুষ ও দু’টি মহিলাদের জন্য হলেও সেগুলোর বেশির ভাগ সময় তালাবদ্ধ থাকে। এতে গভীর রাতে বা ভোরে পৌঁছনো পর্যটকেরা সমস্যায় পড়েন সবচেয়ে বেশি। স্থানীয় সেবায়েত উন্নয়ন সমিতির সদস্য দেবনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, “রাত দু’টো-তিনটে থেকেই ট্যুরিস্ট গাড়ি পৌঁছতে শুরু করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পর্যাপ্ত শৌচাগার নেই। মহিলাদের পরিস্থিতি তো আরও সঙ্গীন।”
advertisement
আরও পড়ুন: ৩০ ঘণ্টার রেডিও ডিএক্সসিং অনুষ্ঠান নদিয়ায়, বিশেষ কারণে এমন আয়োজন হ্যাম রেডিওর
উষ্ণ প্রস্রবণ চত্বরে শৌচাগার থাকলেও সেটি ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ১০ টাকার টিকিট কেটে, পরে শৌচাগারের জন্য আরও ৫ টাকা দিতে হয়। অর্থাৎ শৌচকর্মের জন্য একজন মানুষের মোট ১৫ টাকা খরচ করতে হচ্ছে, যা অনেক পর্যটকের কাছে অত্যন্ত অস্বস্তিকর ও ব্যয়সাপেক্ষ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শৌচাগারই নয়, বক্রেশ্বর বাসস্ট্যান্ডে নেই কোনও সরকারি প্রতীক্ষালয়। বৃষ্টি বা রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের। কোনও দোকানে বসার জায়গা পাওয়া যায় না। পাশাপাশি, পানীয় জলেরও নেই স্থায়ী ব্যবস্থা। ভিড় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যাগুলো প্রকটভাবে চোখে পড়ছে বলে জানান সেবায়েতরা। আর এইসব সমস্যার সমাধান না হলে বক্রেশ্বরের উন্নয়ন অসম্ভব বলেও মনে করছেন অনেকেই।





