এই উৎসবে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের লোকনৃত্য, গান, নাট্য ও ঐতিহ্যবাহী শিল্পকলার এক অসাধারণ সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন ঘটে। শুধু সাংস্কৃতিক বিনিময়ই নয়, এই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ হল হস্তশিল্প, শিল্পকর্ম ও গ্রামীণ সৃষ্টিশীলতার প্রদর্শনীও। যা দেশের মাটির ঘ্রাণকে আরও নিবিড়ভাবে তুলে ধরে।
আরও পড়ুন : ড্রোন টেকনোলজি নিয়ে বিশাল কর্মযজ্ঞ, হাতেকলমে শিক্ষা! নতুন ব্যবসা করে ‘রাজা’ হওয়ার পথ দেখাচ্ছে কলেজ
advertisement
এই বছর উৎসবটি পদার্পণ করল ৩১তম বর্ষে। তিন দশকের বেশি সময় ধরে এই সৃজন উৎসব হয়ে উঠেছে ভারতের বহুবর্ণ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। যেখানে মিশে যায় দেশজ সুর, নৃত্যের ছন্দ, ও শিল্পকলার সৃজনশীল আবেগ, যা ভারতের ঐক্য ও বৈচিত্র্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সৃজন উৎসব কমিটির উদ্যোক্তা মৃত্যুঞ্জয় মাহাতো জানান, “ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের লোকসংস্কৃতিকে একই মঞ্চে তুলে ধরার স্বপ্ন থেকেই প্রায় তিন দশক আগে এই মেলার সূচনা। ছোট পরিসরে শুরু হলেও আজ তা এক বৃহৎ জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। যেখানে দেশের নানা প্রান্ত থেকে এক লক্ষেরও বেশি মানুষের সমাগম ঘটে।” ‘ভারত মেলা’ তাই শুধু একটি উৎসব নয়, এটি ভারতের বহুরূপী সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা ও ঐক্যের এক জীবন্ত উদযাপন।





