মৃত বালকের বাড়ি কুমড়াপাড়া অঞ্চলের পাঁচপুকুর মুন্ডা পাড়া এলাকায়। ছাদ থেকে পড়ে যাওয়ার পর ওই কিশোরকে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। এরপর সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রায়দিঘি থানার পুলিশ। বর্তমানে পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে রায়দিঘি থানায় নিয়ে আসে।
advertisement
পরে দেহটি ময়নাতদন্ত করার জন্য ডায়মন্ড হারবার পুলিশ মর্গে পাঠায় তারা। এদিকে মৃত রণদীপ কয়াল খুব মেধাবী ছাত্র ছিল বলে জানিয়েছে পরিবারের লোকজন। ওই বালক স্থানীয় দেলোয়ার হোসেন স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র ছিল। এই ঘটনা শোনার পর স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরাও কান্নায় ভেঙে পড়েছে। গোটা ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে এলাকায়। ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাড়ির পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তবে মৃত কিশোরের পায়রা ওড়ানোর নেশা ছিল প্রবল। বিভিন্ন বাজার ঘুরে পায়রাও কিনত সে। বিভিন্ন প্রজাতির পায়রার ঘরে কালেকশান ছিল। এই পায়রা বিকেল হলেই উড়িয়ে দিত সে। তবে এদিন সকাল থেকেই সেই কাজ শুরু করে দেয় সে। সেই পায়রা নামানোর সময় এই দুর্ঘটনা হয়েছে বলে খবর। ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।






