TRENDING:

Bengali News: রাস্তা না পার্কিং লট! রোজ ট্রেন মিস করছে বারুইপুরের মানুষ

Last Updated:

কালীতলা মোড়েই রয়েছে জুলপিয়াগামী অটোর স্ট্যান্ড। যদিও স্ট্যান্ডে না দাঁড়িয়ে রাস্তার মাঝখান থেকেই যাত্রী তোলেন অটোচালকরা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রাস্তা আর রাস্তা নেই। সবটাই দখল হয়ে গিয়েছে বাইক, অটো, টোটোর দৌরাত্ম্যে। রাস্তার ধারে সারি দিয়ে দাঁড় করানো বাইক। এ যেন অলিখিত পার্কিং জোন। রাস্তাজুড়ে দোকান। আনাজ থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সবই মেলে এই সব দোকানে। ফলে হেঁটে যাওয়ারও জায়গা থাকে না পথচারীদের। বারুইপুরের কালীতলা মোড় থেকে বারুইপুর স্টেশনমুখী ফিডার রোড ও উমাচরণ রায় রোডে গেলেই এই ছবি দেখা যবে।
রাস্তার ধারে সারি দিয়ে দাঁড় করানো থাকে বাইক
রাস্তার ধারে সারি দিয়ে দাঁড় করানো থাকে বাইক
advertisement

আরও পড়ুন: পাথরপ্রতিমা-রায়দিঘিকে জোড়ার চেষ্টা, খরচ প্রায় ২ কোটি

এর উপর রয়েছে টোটো, অটোর দাপাদাপি। সমস্যা মেটাতে প্রশাসন দফায় দফায় বৈঠক করলেও লাভের লাভ কিছু হয়নি। উল্টে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকাবাসীর। বারুইপুর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যেই পড়ে কালীতলা মোড় (ফিডার রোড)। পুরপ্রধান নিজেই এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আবার উমাচরণ রায় রোডের একপাশ ১২ নম্বর ওয়ার্ডের অধীন। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপপুরপ্রধান।

advertisement

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

View More

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

কালীতলা মোড়েই রয়েছে জুলপিয়াগামী অটোর স্ট্যান্ড। যদিও স্ট্যান্ডে না দাঁড়িয়ে রাস্তার মাঝখান থেকেই যাত্রী তোলেন অটোচালকরা। এই রাস্তায় বারুইপুর স্টেশনের দিকে যতদূর চোখ যায় দেখা যাবে রাস্তার দু’পাশে দোকানের সামনে বাইক, টোটোর সারি। চালকরা পার্কিং করে যে যাঁর কাজে চলে গিয়েছেন। ফলে গোটা রাস্তাই সঙ্কীর্ণ হয়ে পড়েছে। নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, হাঁটাচলা করা যায় না এই রাস্তা দিয়ে। স্বভাবতই অফিসযাত্রীরা অর্ধেক সময় ট্রেন ধরতে পারেন না। একই অবস্থা উমাচরণ রায় রোডেও। সেখানেও কমেছে রাস্তার পরিসর। রাস্তা দখল করে নানা ধরনের পসরা সাজিয়ে বসেন দোকানিরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সকাল ও সন্ধেয় ওই রাস্তা হাঁটার অযোগ্য হয়ে পড়লেও পুরসভা কিংবা পুলিস কারোর এই নিয়ে হেলদোল নেই। পড়ুয়ারা সঠিক সময়ে স্কুলে যেতে পারে না। প্রবীণ বাসিন্দা অশোক হালদার বলেন, সমস্যা মেটাতে লোক দেখানো প্রশাসনিক মিটিং হয়। কাজের কাজ কিছু হয় না। আসলে সব কিছুর পিছনেই ভোটের অঙ্ক খোঁজেন পুরসভা থেকে প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ তাঁর। এই প্রসঙ্গে বারুইপুরের পুরপ্রধান শক্তি রায়চৌধুরী ও উপপুরপ্রধান গৌতম দাস বলেন, পুলিস ও স্থানীয় প্রশাসনকে আগেও বলা হয়েছে। দরকারে আবারও বলব। বারুইপুর পুলিস জেলার এক অফিসার বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সুমন সাহা

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengali News: রাস্তা না পার্কিং লট! রোজ ট্রেন মিস করছে বারুইপুরের মানুষ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল