পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) মেমারির ইছাপুর এলাকার কৃষক রাহুল চৌধুরী। ১০ বিঘা জমিতে ধান চাষ (Rice Cultivation) করেছিলেন।বেশ কিছু জমির ধানও কেটেছেন। কিন্তু সেই ধান ঘরে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাধ সাধল নিম্নচাপের বৃষ্টি (Huge Rainfall)। তাঁকে দেখা গেল জমি থেকে জলা জমা বের করতে।
advertisement
যদি ধান কিছুটা হলেও বাঁচানো যায়।রাহুল বাবুর আশংকা, জমিতে ধান কাটা অবস্থায় পরে আছে।বৃষ্টিতে জমিতে জল জমে গেছে।কাটা ধানের শিষস জলের তলায় চলে গেছে। এখন ধান কতটা মিলবে ভেবে উঠতে পারছি না। তাঁর আশঙ্কা,বেশ কিছু ধান নষ্ট হয়ে যাবে। বাকি ধানেরও রঙ পরিবর্তন হয়ে যাবে।ফলে সঠিক বাজার মূল্যও পাওয়া যাবে না।
আরও পড়ুন - Ind vs NZ: প্রথম টি টোয়েন্টি জয়পুরে কি বৃষ্টির সম্ভবনা, জানুন ওয়েদার আপডেট
মেমারির ব্রাহ্মনপাড়া এলাকার কৃষক সঞ্জিত পাল১৮ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলেন। ৭ বিঘা জমির ধান কাটা হয়েছিলো।অকাল বর্ষনে ৩ বিঘা জমির ধান জলের তলায় চলে গেছে।সঞ্জিতবাবুর আশঙ্কা তিন বিঘা জমির ধানের বেশীর ভাগ অংশই ক্ষতি হবে।এই পরিস্থিতিতে সরকার যেন পাশে দাঁড়ায়।
আরও পড়ুন- Health Tips: বাতের ব্যাথায় কাতর! এই ছোট্ট কাজগুলো করলেই মিলবে আরাম
পূর্ব বর্ধমানের গলসিতে সবচেয়ে বেশি ধান উৎপন্ন হয়। ব্যাপক ধান চাষ হয় ভাতার, কেতুগ্রাম, মঙ্গলকোট, কাটোয়া, রায়না, খণ্ডঘোষ সহ জেলার বেশিরভাগ অংশেই। জেলার ডেপুটি কৃষি অধিকর্তা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় জানান,ধান কাটা হয়ে জমিতে ধান গাছ থাকলে,ধান যদি জল ও কাদার সঙ্গে থাকে সেগুলি ক্ষতির আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতির পরিমাণ জানতে ব্লগগুলি থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে।
Saradindu Ghosh