TRENDING:

পশুপ্রেমীদের জন্য সুখবর,শুক্রবার থেকে খুলছে বর্ধমানের রমনাবাগান অভয়ারণ্য 

Last Updated:

পশুপ্রেমীদের জন্য খুশির খবর। আগামীকাল শুক্রবার থেকে কোভিড প্রোটোকল মেনে খুলছে বর্ধমানের রমনাবাগান অভয়ারণ্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বর্ধমান: পশুপ্রেমীদের জন্য খুশির খবর। আগামীকাল শুক্রবার থেকে কোভিড প্রোটোকল মেনে খুলছে বর্ধমানের রমনাবাগান অভয়ারণ্য। করোনা পরিস্থিতির জেরে এতদিন এই মিনি জু বন্ধ ছিল। অবশেষে ২ অক্টোবর থেকে পশুপ্রেমীদের জন্য খুলে যেতে চলেছে বর্ধমানের রমনাবাগানের এই চিড়িয়াখানা।
advertisement

সমস্ত রকম স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চিড়িয়াখানা খোলা হবে বলে জানিয়েছেন বিভাগীয় বনাধিকারিক দেবাশিষ শর্মা।তিনি জানিয়েছেন, বিশেষ ব্যবস্থা হিসাবে অনলাইনে টিকিট কাটার পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। সকলের জন্য মাস্কে মুখ ঢাকা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। মিনি জুতে সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে দর্শকদের। অভয়ারণ্যের রেলিংয়ে হাত দেওয়া যাবে না। স্যানিটাইজার মেশিন বসানো হচ্ছে মিনি জু তে। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা কর্মীর সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে চিড়িয়াখানা।

advertisement

বর্ধমানের গোলাপবাগ রমনাবাগান অভয়ারণ্য আকর্ষণ বাড়াতে পরিকাঠামো বাড়িয়েছে বনদপ্তর। চিতাবাঘের জন্য আলাদা এনক্লোজার রয়েছে। সেখানে দুটি চিতাবাঘ দর্শকদের মূল আকর্ষণ হয়ে দাঁড়াবে। এছাড়াও জলাশয়ে রয়েছে কুমির।বিভিন্ন রকমের প্রচুর পাখি রয়েছে এই মিনি জু তে। সারস, শামুকখোল, কাকাতুয়া তো রয়েছেই, আছে পেখম মেলা ময়ূরও। রমনাবাগান অভয়ারণ্যের অন্যতম আকর্ষণ বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ। দলে দলে হরিণদের বিচরণ, তাদের খাওয়া-দাওয়া দর্শকদের কাছে বরাবরই উপভোগ্য হয়ে ওঠে। এছাড়াও দর্শকদের কাছে এই অভয়ারণ্যের আকর্ষণ বাড়াতে উত্তরবঙ্গ থেকে আরও বেশ কিছু পশুপাখি আনার পরিকল্পনা রয়েছে বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জয়নগরের মোয়া, তাও আবার সুগার ফ্রি! উইন্টার ডেলিকেসি এখন সবার নাগালে, কোথায় পাবেন? জানুন
আরও দেখুন

এই লকডাউনের মাঝেই দুটি চিতাবাঘ তাদের একটি সন্তানের জন্ম দিয়েছিল। বর্ধমান রমনাবাগান অভয়ারণ্যে চিতাবাঘের জন্ম এই প্রথম।নবজাতক চিতা শাবককে পেয়ে আনন্দিত হয়ে উঠেছিলেন বনকর্মীরা। তার স্বাস্থ্যের ওপর সর্বক্ষণ নজরদারিও চালানো হয়েছিল। কিন্তু ওই শাবকটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। প্রথমে নবজাতকটিকে ত খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না।তারপর জানা যায়়় তার মা তাকে খেয়ে ফেলেছে। নিজের সন্তানকে খেয়ে নেওয়াা মা চিতাবাঘ কালী কে দেখতেে দর্শকরা ভিড় জমাবে বলেই মনে করছেন বনদপ্তরের কর্মীরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
পশুপ্রেমীদের জন্য সুখবর,শুক্রবার থেকে খুলছে বর্ধমানের রমনাবাগান অভয়ারণ্য 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল