TRENDING:

ক্রেতা নেই, বাজারে পড়ে থাকল লাখ লাখ টাকার মাছ!

Last Updated:

Bardhaman Fish Market: বাজারে পড়ে রইল লাখ লাখ টাকার মাছ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বর্ধমান: ব্যবসায়ীদের বিরোধের জেরে পড়ে থাকলো কুইন্টাল কুইন্টাল মাছ। এর ফলে বেশ কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতির মুখ দেখলেন মাছ চাষিরা। বৃহস্পতিবার এমনই ঘটনা ঘটল পূর্ব বর্ধমানের কালনার চক বাজারে।
advertisement

পাইকারি ব্যবসায়ীরা খুচরো মাছ বিক্রি করছেন- এই অভিযোগকে সামনে রেখেই বিরোধের সূত্রপাত। পাইকারি ব্যবসায়ীরা এভাবে মাছ বিক্রি করতে পারবেন না বলে সরব হন খুচরো মাছ বিক্রেতারা। তার জেরেই দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকল মাছ কেনাবেচা। তাতে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা ক্ষতির মুখ দেখলেন মাছ চাষিরা।

আরও পড়ুন- পাঁচ টাকায় ভাত ডাল সবজি ডিম, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে চালু হল মা ক্যান্টিন

advertisement

দক্ষিণবঙ্গের বড় মাছের পাইকারি বাজারগুলির মধ্যে অন্যতম কালনার চকবাজার। এখানে শুধু কালনা মহকুমা নয়, পাশের নদীয়া, হুগলি জেলা থেকেও মাছ চাষীরা মাছ নিয়ে আসেন। এছাড়াও ট্রাক বোঝাই হয়ে দীঘা থেকে আসে সামুদ্রিক মাছ। এই বাজারে পাইকারি ব্যবসায়ীরা খুচরো মাছ বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ তোলেন খুচরো মাছ বিক্রেতারা।

তাঁদের বক্তব্য, এতে তাদের উপার্জন মার খাচ্ছে। তাঁদের কাছে না এসে ক্রেতারা সরাসরি পাইকারি বাজার থেকে মাছ কিনে নিয়ে চলে যাচ্ছে। তারা খদ্দের পাচ্ছেন না।

advertisement

খুচরো মাছ বিক্রেতাদের বক্তব্য, সাধারণ ক্রেতাদের পাইকারি বাজার থেকে মাছ বিক্রি করতে আগেও নিষেধ করা হয়েছিল। কিন্তু তাতে তাঁরা কর্ণপাত করেনি। সে কারণেই এদিন বেচাকেনা বন্ধ রেখে বিক্ষোভ দেখানো হয়।

জানা গিয়েছে, চকবাজারে পাইকারি মাছ বিক্রেতাদের সঙ্গে খুচরো মাছ বিক্রেতাদের বিরোধ আজকের নয়। এর আগেও এই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। তখন আড়তদার ও খুচরো বিক্রেতাদের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক হয়েছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় পাইকারি বিক্রেতারা অর্থাৎ আড়তদাররা সাধারণ ক্রেতাদের কাছে দশ কেজির কম মাছ বিক্রি করতে পারবেন না। কিন্তু সেই লিখিত নিয়মকে তোয়াক্কা না করেই সাধারণ মানুষদের কাছে ইচ্ছামতো মাছ বিক্রি চালিয়ে যাচ্ছিলেন কিছু আড়তদার।তার ফলে চরম সমস্যায় পরতে হচ্ছিলো খুচরো মাছ বিক্রেতাদের।

advertisement

আরও পড়ুন- Birbhum News: 'স্কুলে যাব এবার, হব না চাইল্ড লেবার', অধিকার চায় শিশুরাও

আজ ভোর থেকেই আড়তে মাছ কেনা বন্ধ করে দেন খুচরো বিক্রেতারা। তার ফলে বাইরে থেকে আসা বিভিন্ন ধরণের মাছ রাস্তায় পড়ে থাকে।যত সময় পার হয়েছে  ততোই ক্ষতির মুখে পড়েছেন মাছ ব্যাবসায়ীরা।অবশেষে দু পক্ষের আলোচনায় সমস্যার সমাধান হয়। ঠিক হয়েছে, আড়তদাররা আট কেজির নিচে মাছ বিক্রি করবেন না।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ক্রেতা নেই, বাজারে পড়ে থাকল লাখ লাখ টাকার মাছ!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল