এত দিন ডার্ট চেম্বারে ভরে তাক করে মারতে হত, নিশানা লাগাতে পেতে হত বেগ। হাত কাঁপলে নিশানা লাগাতে খুব সমস্যা হয়। তবে ডেনমার্কে নির্মিত এই বন্দুক জে.এম.এসপি ২৫ হালকা। ব্যবহার সহজ। রেঞ্জও বেশি।
আরও পড়ুনঃ পরিত্যক্ত ঘরে রেশনের চালের বস্তা বোঝাই! সরকারি পণ্য পাচারের ছক ভেস্তে দিল পুলিশ, কল্যাণীতে হুলুস্থুল
advertisement
গ্যাস দ্বারা পরিচালিত এই বন্দুক দিয়ে একদম বুলস্ আই বানিয়ে জঙ্গলের মধ্যে করা হল কর্মশালা। তাক করলেন কেন্দ্রীয় চক্র, মুখ্য বনপাল পাসক রাজ, বাঁকুড়া উত্তর জেলা বন আধিকারিক শেখ ফরিদ। তিনি জানান, “ইতিমধ্যেই এসেছে পাঁচটি বন্দুক, আরও দশটি আসার পরবর্তীকালে সম্ভাবনা আছে। এটি গ্যাস পরিচালিত অত্যাধুনিক একটি বন্দুক।”
সাউথ ওয়েস্টার্ন সার্কেল পুরুলিয়া জেলা, সাউথ ইস্টার সার্কেল বীরভূম এবং বর্ধমান জেলা এবং কেন্দ্রীয় চক্র বাঁকুড়া জেলা মিলিত হয়ে এই ওয়ার্কশপ আয়োজন করা হয় বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড় রেঞ্জ অফিসে। উপস্থিত ছিলেন বন দফতরের আধিকারিকেরা। কী ওষুধ, কতটা লাগবে, কোন প্রাণীর জন্য কতটা, সঙ্গে ট্রাঙ্কুলাইজার করলে কী কী সমস্যা হতে পারে, সেসব বিষয়ে আলোকপাত করা হয় বেলিয়াতোড় রেঞ্জে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এরপর জঙ্গলে করা হয় টার্গেট প্র্যাকটিস। ডেনমার্কের বন্দুক, বাঁকুড়ার হাতি, আর বন দফতরের আধিকারিকেরা মিলে যেন দেখলেন আশার আলো। প্রযুক্তি এবং জঙ্গলের বন্যতা যেন মিশে একাকার বাঁকুড়ায়।





