বাঁকুড়ার বন্যপ্রাণ রক্ষায় সবসময় সচল বাঁকুড়া বন দফতর। জঙ্গলের জন্য বিখ্যাত বাঁকুড়া জেলা! জেলা বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে ছোটখাটো জঙ্গল! বিষ্ণুপুরের জয়পুর থেকে শুরু করে, বেলিয়াতোড়, সোনামুখী এবং সুতান! বাঁকুড়া জঙ্গল সব সময় নিস্তব্ধ, এবং সভ্যতা থেকে বেশ খানিকটা দূরে। মনে হবে শহরের গজ গজানি থেকে কত দূরে চলে এসেছেন। শহরের সভ্যতা এই জায়গায় প্রবেশ করতে পারেনা।
advertisement
আরও পড়ুন: ২ টাকার জিনিস শিল্পীর হাতের যাদুতে ১৫০ টাকা! বাঁকুড়া ঘুরতে এই গ্রামে গেলেই বুঝতে পারবেন কদর কতটা
নিস্তব্ধ জঙ্গলে পোকামাকড়, পাখি এবং শুকনো পাতার আওয়াজটাই যেন একটা উইন্ড চাইম এর মত কাজ করে। আর এই নিস্তব্ধ জঙ্গলের সঙ্গে রয়েছে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের এক অপূর্ব মেলবন্ধন। জঙ্গলের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকেন আদিবাসী মানুষজন। বেঁচে থাকে তাঁদের লড়াই। তবে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে যথেষ্ট সচেষ্ট বন দফতর।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দূরে দেখা যাচ্ছে অপলক শুশুনিয়া পাহাড়। অত্যন্ত সুন্দর এবং মায়াবী লাগছে দেখে। পাহাড়ে পিছন দিকে জঙ্গলটা যেন বলতে চাইছে কত না বলা গল্প। প্রাগৈতিহাসিক লড়াই লড়েছে এই পাহাড়টা, পাহাড়ের গায়ে রয়েছে মাঝারি থেকে ক্ষুদ্র বহু বন্যপ্রাণ। তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে এবং তাদেরকে ধরে রাখতেই যৌথ প্রয়াস।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





