এখানে এসে জলাধারে নৌকা ভ্রমণ না করে ফিরে যাবেন- এমন বেরসিক মানুষ বোধহয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে পর্যটকের সংখ্যা এখন হাতে গোনা হলেও, ‘বাঁকুড়ার রাণী’ মুকুটমনিপুরে এসে বেজায় খুশী পর্যটকেরা পলাশ ফুল দেখতে পেয়ে। মুশাফিরানা, ডিয়ার পার্ক থেকে পরেশনাথ শিব মন্দির, বারোঘুটু পাহাড় ঘুরে সোনাঝুরি ইকো পার্কে খানিক বিশ্রাম করে নিচ্ছেন অনেকে।
advertisement
সকাল থেকে এক অনন্য ক্যানভাস মুকুটমনিপুরে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটকদের বাড়তি পাওনা বলতে জলাধারের পাশে বসা এক মেলা, যেখানে ব্যবসায়ীরা হরেক রকম রঙিন জিনিসের সম্ভার নিয়ে বসে রয়েছেন। এছাড়া বাড়তি পাওনা পলাশ ফুল।
“লাল পলাশের দেশে যা, রাঙা মাটির দেশে যা” জনপ্রিয় সেই গানই যেন সত্যি হয় বসন্তে। লাল পলাশে ঢেকে যায় বাঁকুড়া জেলা। দুর্দান্ত লাগে দেখতে। আগুনে পলাশের ছোঁয়ায় সেজে ওঠে বাঁকুড়া। সেই সাজের শুরু হল বাঁকুড়ার রাণী মুকুটমনিপুর দিয়ে।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়





