গত বছর কালী পুজোর আগে খুব একটা অর্ডার আসেনি মৃৎ শিল্পীদের। কিন্তু এই বছর চিত্রটা পাল্টে গেছে। এমনকি প্রত্যন্ত এলাকাতেও আসছে বিরাট অর্ডার। মাটি, ডাক, শুতলী দড়ি দিয়ে হচ্ছে কাজ। অর্ডার যাচ্ছে কাটজুড়িডাঙ্গা থেকে কেঞ্জাকুড়া। অর্থাৎ এলাকাভিত্তিক অর্ডার মিলছে শিল্পীদের।
আরও পড়ুন : ঝুঁকে ঝাঁটা দেওয়ার দিন এবার অতীত, বাজার কাঁপাচ্ছে নতুন মডেল! ধনতেরসের দিনেই নিয়ে আসুন ঘরে
advertisement
প্রায় দশ বছর বয়স থেকে মাটির কাজ করছেন রমেন কালিন্দি। নামো আচুড়ির এই মৃৎশিল্পী বলেন, আমার গর্ব হচ্ছে। এত অর্ডার পাব ভাবিনি। কষ্ট করে কাজ করতে হচ্ছে রাত জেগে, কিন্তু মন ভাল হয়ে যাচ্ছে। প্রায় ১৭-১৮ ফুটের কালীর অর্ডার পেয়েছি। এরকম অর্ডার আসতে থাকলে ভালই হবে। বৃষ্টিতে প্রচুর কষ্ট গিয়েছে। কিছুই করতে পারিনি। এবার মুখে হাসি ফুটেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কালী পুজো আসন্ন। মায়ের হাত ধরে মৃৎশিল্পীদের মুখে হাসি ফুটল। ইতিমধ্যেই মেঘ সরে গিয়েছে বাংলা থেকে। হালকা শীত অনুভূত হচ্ছে। রোদের উজ্জ্বলতা বেড়েছে, বেড়েছে কুমোর পাড়ার কর্ম তৎপরতা। পুরোদমে দিনরাত চলছে কাজ। পাশ দিয়ে গেলেই শোনা যাচ্ছে, পুজোর আগে যে কোনওভাবে শেষ করতে হবে কাজ।