প্রতিনিয়ত মৃত্যু ভয় তাদের মাথার ওপর কাল মেঘের মতো দানা বেঁধে থাকে। তবে এই মৃত্যু ভয় এবার ড্রোন পাইলটের ড্রোনের প্রপেলারের হাওয়ায় উড়ে যাচ্ছে বাঁকুড়ার ছাতনায়। সরকারি এগ্রিকালচার থেকে ড্রোন চালানো শিখে সেই ড্রোন উড়িয়ে জমিতে ওষুধ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। বেঁচে যাচ্ছে সময়, পরিশ্রম। বেঁচে যাচ্ছে কৃষকদের প্রাণ। শারীরিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন না কৃষকরা। জলের অপচয় কম হচ্ছে। ওষুধ ফসলের প্রতিটি অংশে পৌঁছে যাচ্ছে, ফলন হচ্ছে ভাল। দুর্দান্ত এক বিপ্লব এ যেন বাঁকুড়ার ছাতনার বুকে।
advertisement
আরও পড়ুন: আর ছুটতে হবে না কলকাতা! জিনিস কিনে সমস্যায় পড়লে এবার সমাধান জেলাতেই, উদ্বোধন হল নয়া কার্যালয়ের
একজন কৃষক সারাদিন কাজ করলে বিঘা চার জমিতে ওষুধ ছড়াতে পারবেন। তবে এই ড্রোন মাত্র দুই থেকে আড়াই মিনিটে এক বিঘা জমিতে ছড়িয়ে দিচ্ছে ওষুধ। তরল সার এবং ওষুধ ছড়ান যায় এই ড্রোনের মাধ্যমে। ড্রোনের নিচে লাগান রয়েছে একটি ছোট্ট ট্যাংকি। তাতেই ভরা হচ্ছে তরল ওষুধ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাঁকুড়া জেলার ছাতনা দুই নং গ্ৰাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ঝগড়াপুর গ্রামে কৃষি তথ্য উপদেষ্টা কেন্দ্র FAIC ছাতনার ব্যবস্থাপনায় প্রায় ৫০ বিঘা জমিতে কীটনাশক স্প্রে করা হলো ড্রোনের মাধ্যমে। এর ফলে খুশি কৃষকরা।