জানা গিয়েছে, এর ফলে বন্ধ হয়ে পড়েছে পণ্যবাহী ট্রাকের যাতায়াত। ক্ষতির মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট কার্তিক চক্রবর্তী জানান, এই স্থলবন্দর দিয়ে পাটজাত পণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রভাব পড়বে সীমান্ত বাণিজ্যে। এখন থেকে এধরনের পণ্য মুম্বাই নবসেবা পোর্টে দিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। তবে সরকারের কাছে আবেদন করেন যেন বিষয়টি আবারও পুনর্বিবেচনা করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: চিৎপুরের জোড়া খুন কাণ্ডে ফাঁসির সাজা দিল শিয়ালদহ আদালত! আলোচনায় ফের আরজি কর কাণ্ডের সেই বিচারক
রফতানি ব্যবসায়ী মীর আব্দুল হাসেম বলেন, এভাবে বারবার নিষেধাজ্ঞা জারি হলে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আস্থা কমে যাবে। দীর্ঘদিন ধরেই পাটজাত পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আসছে। হঠাৎ এই নিষেধাজ্ঞা সমস্যায় ফেলে দিয়েছে।
ভারত সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে, পাট জাত পণ্য রফতানি করতে চাইলে একমাত্র জলপথই ব্যবহার করতে হবে। তবে তাতে সময় ও খরচ উভয়ই বেশি হওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পেট্রাপোল সীমান্তের ব্যবসায়ী মহলের আশঙ্কা, এই ধরণের নিষেধাজ্ঞা চলতে থাকলে তাদের রুটি রুজিতে ব্যাপক টান পড়বে।
—Rudra Narayan Roy