গ্রামের বাসিন্দা পরেশ মণ্ডলের বাড়িতে ঘটা এমন ঘটনায় তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিস্তারিত ভাবে ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা কথা বলেন এবং আগুন লাগার সম্ভাব্য কারণ খতিয়ে দেখেন। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা বাড়ির প্রতিটি অংশ ঘুরে দেখেন এবং প্রাকৃতিক ভাবে আগুন লাগার জন্য প্রয়োজনীয় কোনও দাহ্য পদার্থ, রাসায়নিক উপাদান বা অন্য কোনও সহায়ক কারণের অস্তিত্ব খুঁজে পাননি।
advertisement
তদন্তের পর তাদের প্রাথমিক মত, “এই ঘটনা কোনও অলৌকিক বিষয় নয়, বরং ব্যক্তিগত স্বার্থে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এই আগুন লাগানোর ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।” পরিবারের সদস্যদের সতর্ক থাকার বার্তা দেন এদিন সংগঠনের সদস্যরা। এরপর ব্রেকথ্রু সায়েন্স সোসাইটির প্রতিনিধি দল স্থানীয় সাঁওতালডিহি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: জাঙ্ক ফুড খেয়ে একাদশ শ্রেণীর ছাত্রীর মৃত্যু? খবর শিরোনামে আসতেই ডাক্তার জানালেন আসল কারণ! চাঞ্চল্যকর
তারা এই ঘটনার যথাযথ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত কারণ উদঘাটনের পাশাপাশি, যদি কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। ব্রেকথ্রু সায়েন্স সোসাইটির এই প্রাথমিক তদন্ত ও ধারণার পর, গ্রামের বাসিন্দা পরেশ মণ্ডলের পরিবার ও গ্রামবাসীদের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে।





