আরও পড়ুন : পলাশ-লাল পুরুলিয়ার জঙ্গলে চিতাবাঘ! ধরা পড়ল বন দফতরের ক্যামেরার ছবিতে
স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী রহিমা মণ্ডলকে ভর্তি করা হয় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে। আঘাত খুব গুরুতর না হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসার পরে হাসপাতালেই পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের তরফ থেকে । শেষ অবধি এই বন্দোবস্ত হওয়ায় খুশি তার বাবা সাইফুল মন্ডল। তিনি সাধুবাদ জানিয়েছেন প্রশাসনকে। এই বিষয়ে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালের সুপার শংকর প্রসাদ মাহাতো জানিয়েছেন, "পথ দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ছাত্রী হাসপাতালে ভর্তি হলে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে পরীক্ষা দেবার ব্যবস্থা করেছি । হাসপাতালে শুয়ে হাতে স্যালাইনের চ্যানেল নিয়ে পরীক্ষা দিলেন ছাত্রী।"
advertisement
আরও পড়ুন : ঘামের দুর্গন্ধের জন্য আপনাকে সকলে এড়িয়ে চলে? সমস্যা দূর করতে কিছু ঘরোয়া টোটকা
দুর্ঘটনার পর যে ভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সহজ পর্ষদের আধিকারিক ও শিক্ষাকর্মীরা এগিয়ে এসে পরীক্ষার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, তার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ছাত্রী। দুর্ঘটনার পর এক প্রকার পরীক্ষা দেওয়ার আশা প্রায় নিভেই গিয়েছিল ছাত্রীর, শেষ পর্যন্ত পরীক্ষা দিতে পেরে মানসিকভাবে অনেকটাই শান্তি পেয়েছেন বলেও জানান ওই ছাত্রী।
(প্রতিবেদন : রুদ্রনারায়ণ রায়)