সব মিলিয়ে ছ’টি বিচ ব্যবহার করার মতো অবস্থায় নেই। রবিবার, মহালয়ার তর্পণ ও স্নানের জন্য প্রশাসন থেকে সাতটির মধ্যে একটি বিচ ব্যবহার করার জন্য খোলা রাখা হবে। ফলে সমস্ত ভিড় একত্রিত হবে ওয়ান-বিচে। লক্ষাধিক মানুষের ভিড় একটি বিচে সামলানো প্রশাসনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে এবছর।
advertisement
যাঁরা সাগরে আসবেন, তাঁরা যাতে অন্যান্য বিচে না চলে যান, তার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ব্যারিকেড করে দেওয়া হবে। গঙ্গাসাগরের কে ওয়ান বাসস্ট্যান্ড থেকেই পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়াররা পুণ্যার্থীদের ১-এ বিচের দিকে যাওয়ার জন্য সহায়তা করবে।
আরও পড়ুনঃ হঠাৎই ধ্বংসাত্মক ভাঙন শুরু! চোখের সামনে পদ্মা গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে সর্বস্ব! ভিডিও দেখলে আঁতকে উঠবেন
মহালয়া উপলক্ষ্যে ওই বিচের আশেপাশে ছাউনি তৈরি করার জন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে আবেদন করা হয়েছে। প্রশাসন থেকে ওই চত্বরে ৫০টি অস্থায়ী শৌচালয় বসানোর সঙ্গে পর্যাপ্ত পানীয় জল ও আলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রবিবার দুপুর থেকে বেশ কয়েক ঘণ্টা ভাটার কারণে ভেসেল পরিষেবা বন্ধ থাকতে পারে। সেজন্য কচুবেড়িয়ায় পুণ্যার্থীদের ভাল ভিড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একসঙ্গে যাতে অনেককে ওপারে নিয়ে যাওয়া যায় সেজন্য দু’টি বার্জ রাখা হয়েছে।