এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ মহিলা সুরক্ষা আধিকারিক লীনা ভট্টাচার্য, কাকলি ঘোষ কুণ্ড, সুজাতা আইন বিশেষজ্ঞ। একদিকে সুন্দরবনের প্রতিবছরে কোনও না কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ লেগেই থাকে। যার কারণে এই সমস্ত এলাকাগুলি তীব্র ঝুঁকির সম্মুখীন হয়, কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্ত এলাকার মহিলা থেকে পুরুষরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য নদীতে মাছ ও জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে যা আর্থ-সামাজিক বৈষম্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে এবং তাদেরকে আরও দারিদ্র্য ও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার দিকে ঠেলে দেয়।
advertisement
আর তাই প্রত্যেকের মহিলাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন এবং সুস্থ পারিবারিক জীবনের জন্য নির্দিষ্ট ন্যূনতম জীবনযাত্রার মান থাকা উচিত। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তাকে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হওয়া উচিত। মা ও শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধীদের মতো দুর্বল অংশের বিশেষ যত্ন এবং সহায়তা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি প্রাথমিক স্তরে প্রত্যেককে মহিলাদের বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা উচিত। নারী সম্প্রদায়ের ব্যবহারিক এবং দক্ষতা প্রশিক্ষণের সুযোগ থাকা উচিত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অতএব, এটা বোঝা অপরিহার্য যে যদিও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নারীর অধিকার নিশ্চিত করার জন্য প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে, তবুও এর প্রয়োগ প্রতিটি জাতির বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে।