একটি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক বিশ্বজিৎ মারিক দক্ষিণ বারাসত বাজার সংলগ্ন এলাকায় এটিএম থেকে টাকা তুলতে এসেছিলেন। প্রথমে তিনি বরোদা ব্যাঙ্কের এটিএমএ ঢুকে টাকা তোলার চেষ্টা করলে দেখেন সেই এটিএমের মেশিনের কিবোর্ডে শূন্য ডিজিট কাজ করছে না৷ ভাল করে লক্ষ্য করে দেখেন শুন্য ডিজিট সুইচের চতুর্দিকে কেউ বা কারা কোনও অ্যাডেসিভ বা আঠা দিয়ে দিয়েছে। প্রয়োজনের জন্য তিনি এরপর পিএনবি ব্যাঙ্কের এটিএম-এ ঢুকে টাকা তোলার চেষ্টা করতে গিয়েও একই ঘটনার সম্মুখীন হন। সেখানেও ঠিক একইভাবে মেশিনের শূন্য সুইচের ধারে অ্যাডেসিভ দেওয়ার জন্য তিনি টাকা তুলতে পারলেন না। বিষয়টি এটিএম সংস্থাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য আবেদন জানান ওই শিক্ষক।
advertisement
আরও পড়ুনCheap Chop: সস্তার মোচার চপে কামড় দিয়েই মন ভরছে সকলের, দামও জাস্ট ৫টাকা!
মূলত এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে জিরো টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷ যার কারণ প্রত্যেকটা টাকার অংশে জিরো ব্যবহার করতে হবে। তাই মনে করা হচ্ছে, যে বা যারা এই কাজটি করেছে সে অত্যন্ত চালাক এবং চতুর। তবে কী কারণে এটা করা হয়েছে, সেটা তদন্ত সাপেক্ষ। এ প্রসঙ্গে এক পুলিশ আধিকারির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন বিষয়টি নজরে এসেছে। গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে কে বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে।
আরও পড়ুন Tasty Chicken Dish: কোন পাতায় পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে চিকেনের স্বাদ অসাধারণ? জানেন কী খাবার এটি?
একই ঘটনা ঘটছে অন্যান্য গ্রাহকদের ক্ষেত্রেও৷ সকাল থেকে একটার পর একটা এটিএম কাউন্টার ঘুরে টাকা তুলতে পারছেন না কেউই। নতুন বছরের প্রথম মাসের শুরুতে টাকা না তুলতে পেরে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন গ্রাহকরা।
সুমন সাহা