অর্জুনের আইনজীবী দাবি করেছেন, অর্জুন হাজিরা না দেওয়ার কারণে বাড়ি এসে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। গতকালের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে ফের বোমা পড়ার ঘটনা ঘটে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের আট চালা বস্তিতে।
আরও পড়ুন: মাছের তেলের পরিপূরক, ‘ফিশ অয়েল’ এখন বাজারে ‘সুপারহিট’! কেন খাবেন? কী হয় খেলে?
অর্জুন সিংয়ের দাবি, রুস্তম ঘুমটির দিক থেকে বোমা ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। এলাকার মানুষকে আতঙ্কিত করার জন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। আমি এতে ভিত নই। পুলিশের এত সিসি ক্যামেরা রয়েছে সেগুলো দেখছে না আমাকে পর পর নোটিশ পাঠাচ্ছে।’
advertisement
দ্বিতীয় বার নোটিস পাঠায় পুলিশ, এই পরিপেক্ষিতে অর্জুন সিং বলেন, ‘যত খুশি পাঠাক। রাম ভক্ত হনুমান লঙ্কা দহন করেছিল এখানে রাম ভক্ত অর্জুন সিং দহন করবে।’ পুলিশ প্রশাসনকে খোলা চ্যালেঞ্জ অর্জুন সিংয়ের। জগদ্দলের ঘটনায় গ্রেফতার আরও দু’জন অভিযুক্ত। এই নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করল জগদ্দল থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: হু হু করে বাড়ছে গরম, জেলা জুড়ে সকালে হবে প্রাথমিক বিদ্যালয়, কবে থেকে জানেন?
এদের নাম বান্টি দাস,আকাশ দাস, সুমিত রজক এবং দশরথ বেরা। এদের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, বে-আইনি অস্ত্র রাখার মামলা এবং সংগঠিত অপরাধ ঘটানোর মামলা দায়ের করেছে জগদ্দল থানার পুলিশ। এদিন ধৃতদেরকে ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়ে ব্যারাকপুর আদালতে পাঠায় জগদ্দল থানার পুলিশ।
অর্জুন সিং বলেন, ‘স্পষ্ট করেছি সিসিটিভি ফুটেজ কোর্টে জমা দিয়ে বলতে হবে আমি গুলি চালিয়েছি। মুখের কথাতে হবে না। পুলিশকে বলেছি কালকে পালাবার সময় গুলি চলেছে। সাদ্দাম হুসেন ওখানে পড়েছিলেন। পা ভাঙা ছিল। কী ভাবে হয়েছে জানি না। প্রতিটি বিষয় কোর্টে বলুক পুলিশ। মেঘনা মিলের সামনের ফুটেজ প্রকাশ করুক। আমি যখন পৌঁছেছি তখন পুলিশ ছাড়া কেউ ছিল না।’
অমিত সরকার