এ দিন সকাল থেকেই রাজবাড়ির তোরণ খুলে দেওয়া হয় দর্শনার্থীদের জন্য। সারাদিনে ভক্তদের আনাগোনা টুকটাক লেগেই ছিল রাজবাড়ীর পুজো দেখার জন্য। পুজোর প্রথম থেকে উপস্থিত ছিলেন রাজা সৌরিশচন্দ্র রায় তিনি সমগ্র কৃষ্ণনগরবাসীকে জানান শুভেচ্ছা বার্তা। পুজো চলাকালীন উপস্থিত হন রানি মা অমৃতা রায় নিষ্ঠা সহকারে পুজোর পরে আখ, চাল কুমড়ো এবং কলা, বলি নিবেদন করা হয় প্রতিমার সামনে। এরপরেই পুজো সমাপ্ত হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ১ কোটির লটারি জিতেই জ্ঞান হারালেন মাছ বিক্রেতা! লুটিয়ে পড়লেন রাস্তায়! তারপর যা হল...
পুজোর পর সকল দর্শনের থেকে প্রসাদ নিবেদন করা হয়। অন্নপূর্ণা পুজোর পরেই প্রস্তুতি লেগে যায় বারোদোলের মেলার। বারোদোল উপলক্ষে রাজবাড়িতে তিন দিনের জন্য সাধারণ মানুষকে করতে দেওয়া হয় প্রবেশ। রাজবাড়ির ময়দানে বারোদোল উপলক্ষে বসে একমাস ব্যাপী মেলা। বহু দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে এই বারোদোলের মেলায়। যার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই জোরকদমে দেখা যাচ্ছে।
Mainak Debnath