যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি তপ্ত হয়ে ওঠে। মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আজ সিউড়িতে জেলা আদালত বিশ্বভারতীর নোটিস খারিজ করে দেয়। ফলে কার্যত জয় হল অর্মত্য সেনের।
আরও পড়ুন: জেলে অনুব্রত মণ্ডল, সেই ‘কেষ্ট’কে ঘিরেই বোলপুরে বিরাট কাণ্ড! কীসের ইঙ্গিত?
advertisement
মাত্র ১৩ ডেসিমাল জমি নিয়ে বিশ্বভারতীর সঙ্গে ‘বিবাদ’ বেঁধেছিল অমর্ত্য সেনের। সেই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছিলেন অমর্ত্য সেন। বিশ্বভারতীর তৎকালীন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে নিশানা করে জানিয়েছিলেন, তাঁকে ‘অপমান’ করা খুব সহজ নয়। শান্তিনিকেতনে অমর্ত্য সেনের ‘প্রতীচী’ বাড়ির সীমানাবর্তী জমি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়।
আরও পড়ুন: ‘ওঁর পরিবার যদি ভোটে দাঁড়ায়…’, মালদহে কার কথা তুললেন মমতা? তুমুল শোরগোল
বিশ্বভারতী বারবার দাবি করে এসেছে, ১.৩৮ একর নয়, ১.২৫ একর জমি লিজ দেওয়া হয়েছিল অমর্ত্যের প্রয়াত বাবা আশুতোষ সেনকে। বাকি ১৩ ডেসিমাল জমি অমর্ত্য ‘জবরদখল’ করে আছেন বলে বিশ্বভারতীর দাবি। যদিও ১.৩৮ একর জমিই অমর্ত্যের নামে মিউটেশন করা হয়েছে বলে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল। বিশ্বভারতী জমি দখলের অভিযোগ তুলে চিঠি দেওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ‘প্রতীচী’তে এসে তাঁর হাতে জমির নথি তুলে দেন। এবার সেই জমি নিয়েই কার্যত জয় পেলেন অমর্ত্য সেন।