প্রাক্তন জাতীয় টেবিল টেনিস খেলোয়ার যুব সংঘ ক্লাবের কোচ আশিষ দত্ত বলেন, ‘১১-১৫ বছর বয়সী খেলোয়ারদের ছেলে ও মেয়ে মোট ৬ টি বিভাগে খেলা হবে। ফাইনাল হবে ১৫ ডিসেম্বর।’ যুব সংঘের সম্পাদক কীর্তি চন্দ বলেন, “অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। তা সত্ত্বেও চেষ্টা চলছে। হুগলি জেলায় এক সময় অনেক টেবিল টেনিস খেলোয়াড় বাংলা তথা দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। যুব সংঘ ক্লাব ৬০ বছর পূর্তি উদযাপন করছে। ফুটবল যোগাসন টেবিল টেনিস কবাডি খেলা চলছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: এখনই আলু কিনতে বাজারে পকেট ফাঁকা হচ্ছে, প্রকৃতি বাধ সাধলে চাষি থেকে গৃহস্থ সকলের কপালেই আরও দুঃখ
আরও পড়ুন: মুড়ি দেখে লোভ সামলাতে পারল না চোরের দল! চুরি করতে এসে একী ঘটল? জানলে অবাক হবেন
মিহির ঘোষ বলেন, “১৯৯২ সালে যুব সংঘ ক্লাবে সামার ক্যাম্প করেছিলাম। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল টেবিল টেনিসকে বাংলায় ছড়িয়ে দেওয়া। নন রেজিষ্ট্রার প্রতিযোগিতার গুরুত্ব অপরিসীম। ছোটো বাচ্চাদের এই প্রতিযোগিতা থেকে খেলার উৎসাহ বাড়ে। রথীন বোস ৫০ বছর ধরে টেবিল টেনিসের সাধনা করেছেন। সেই ধারা আজও চলছে। টেবিল টেনিস সারা বছর খেলা যায়। সততার সঙ্গে খেললে পেটের ভাতের অভাব হয়না। গোটা পৃথিবীতে যে অনিশ্চয়তা চলছে সেই জায়গায় মানুষের মেল বন্ধন করতে পারে একমাত্র খেলাধূলো। তাই যে কোনো খেলা খেলতে হবে।পড়াশোনার পাশাপাশি খেলতে দিন বাচ্চাদের।”
রাহী হালদার





