ঐশীর মা শম্পা ওঁরাও জানিয়েছেন, “মেয়েকে অনেক স্বপ্ন নিয়ে এই খেলায় এনেছি। ভাল কোচিং, ভাল খাবার, যাতায়াত—সবই খরচের বিষয়। জেলা ও রাজ্যে খেলার সময় কোনও মতে চালিয়ে নিয়েছি। কিন্তু এবার গুজরাটে যাওয়ার মতো সামর্থ্য আমাদের নেই। সকলের কাছে অনুরোধ, মেয়েটার স্বপ্ন যেন থেমে না যায় শুধুমাত্র টাকার অভাবে।”
ঐশীর কোচ, বিশিষ্ট পাওয়ার লিফ্টার রাখী হালদার বলেন, “ঐশী এক অত্যন্ত প্রতিভাবান এবং পরিশ্রমী মেয়ে। খড়দহের পাতুলিয়ায় আমার নিজস্ব ঘরেই বহু সীমাবদ্ধতার মধ্যেও প্রশিক্ষণ দিই। নিম্নবিত্ত ঘরের মেয়েদের নিয়ে কাজ করি, তাদের ভবিষ্যতের জন্য। কিন্তু এই খেলাটি খুব ব্যয়বহুল। অনেক সময় প্রতিভাবান ছেলেমেয়েরা শুধুমাত্র আর্থিক অনটনের কারণে মাঝপথে থেমে যায়। আমরা চাই না ঐশীর ক্ষেত্রেও সেটাই ঘটুক।”
advertisement
আরও পড়ুন- একটা সাইকেলে শতাধিক আলো, ঝলমল! সঞ্জয় দত্তকে ইমপ্রেস করতে এ কী করলেন বাঁকুড়ার এই ব্যক্তি?
ঐশী ইতিমধ্যেই ৪৫ কেজি বিভাগে রাজ্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তার লক্ষ্য এবার জাতীয় পর্যায়ে ভাল পারফরম্যান্স করে আন্তর্জাতিক স্তরে জায়গা করে নেওয়া।
শুভজিত সরকার