সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকতে হয়। তবে নানান ঘটনাক্রমের জেরে বাহিনীর তিন বিভাগেরই পরিকাঠামো বৃদ্ধির কাজ শুরু হয়েছে। তারই অঙ্গ হিসেবে জাতীয় সড়ক যুদ্ধবিমানের অবতরণ। দেশের অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুরে ৫ কিলোমিটার সমান্তরাল সড়ক বেছে নেওয়া হয়েছে যুদ্ধবিমানের রানওয়ে হিসেবে, যাতে আপতকালীন পরিস্থিতিতে এখানে যুদ্ধবিমান নামতে পারে। রানওয়ে প্রস্তুত, এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষা।
advertisement
আরও পড়ুন: ভেবেছিলেন চোর এসেছে, কিন্তু চোখ কচলে এ কোন দৃশ্য দেখলেন ম্যানেজার! প্লাইউড কারখানা পুরো শেষ
বেলদা থানার শ্যামপুরা থেকে পোক্তাপুল পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার পথজুড়ে তৈরি হয়েছে আপতকালীন যুদ্ধবিমান ওঠা-নামার জন্য রানওয়ে। খড়গপুর-বালেশ্বর ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে সমান্তরাল রানওয়ের এই দীর্ঘ পথ আর কিছুদিনের মধ্যে উদ্বোধন হবে। সামান্য কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে বায়ুসেনার কলাইকুন্ডা ঘাঁটি। স্বাভাবিকভাবেই যেকোনও পরিস্থিতিতে নামানো হতে পারে যুদ্ধবিমান। তার জন্যই প্রস্তুত করা হচ্ছে রাজপথ। এরইমধ্যে সম্পন্ন হল বায়ুসেনার বিমানের মহড়া। তবে ল্যান্ডিং হয়নি এই নতুন রানওয়েতে। বুধবার সকাল থেকেই বায়ুসেনার আধিকারিক ও সেনাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন নব নির্মিত আপৎকালীন রানওয়েতে। বিমান কীভাবে ওঠা-নামা করবে তার খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এদিন বায়ুসেনার একটি বিমান মহড়া দিয়েছে। রানওয়ে থেকে প্রায় বেশ কয়েক ফুট উঁচুতে রানওয়ে বরাবর মহড়া দিয়েছে বিমানটি। তবে ল্যাণ্ডিং করা হয়নি। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এদিন রাস্তা বন্ধ করা যায়নি। তাই ল্যাণ্ডিং হয়নি। শুধু ট্রায়াল হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে ল্যাণ্ডিং করানো হবে।
রঞ্জন চন্দ





