মূলত, এই সময় পর্যটকের ঢল নামে ঝাড়গ্রামে। পর্যটকদের কাছে এক অন্য মাত্রা নিয়ে আসবে এই উৎসব। এছাড়াও ঝাড়গ্রাম শহরবাসী ও জেলাবাসীর কাছেও একটা বড় পাওনা হতে চলেছে এই ঝাড়গ্রাম উৎসব। এই উৎসবে রয়েছে ৮ টি ধরে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, উৎসবে থাকছে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, কৃষি প্রদর্শনী, পুষ্প প্রদর্শনী, বিজ্ঞান প্রদর্শনী, নাগরদোলা, ব্রেক ডান্স, ড্রাগন ট্রেন, মিকি মাউস, বাচ্চাদের বিভিন্ন বিনোদন, খাবারের স্টল, পোশাকের স্টল সহ ইত্যাদি আস্থা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে ঝাড়গ্রাম উৎসবের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।
advertisement
আরও পড়ুন: বাঁকুড়া তিনটি শিল্প, অবিশ্বাস্য সুন্দর
ঝাড়গ্রাম উৎসবের সভাপতি রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, সহ-সভাপতি বিনপুর বিধানসভার বিধায়ক দেবনাথ হাঁসদা, কার্যকর সভাপতি ঝাড়গ্রাম রাজ পরিবারের সদস্য শিবেন্দ্র বিজয় মল্লদেব, সম্পাদক উজ্জ্বল পাত্র, যুগ্ম আহ্বায়ক ডিপিএসসির চেয়ারম্যান জয়দীপ হোতা ও ডাঃ প্রসুন ঘোষ ।
আরও পড়ুন: ভরা পৌষে কনকনে ঠান্ডার দোসর বৃষ্টি! কোথায় ঝেঁপে আসছে বৃষ্টি? মেগা আপডেট জানুন
ঝাড়গ্রাম উৎসবের সম্পাদক উজ্জ্বল পাত্র বলেন,”প্রতিবছর এই সময় প্রচুর পর্যটকের ঢল নামে ঝাড়গ্রামে। পর্যটকরা ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন পর্যটন স্থলে বেড়ানোর পর তেমন একটা সন্ধ্যা বেলায় বিনোদনের জায়গা পায় না। সেই কথা মাথায় রেখে আমরা এই ঝাড়গ্রাম উৎসব শুরু করতে চলেছি।”
যেখানে পর্যটকদের পেয়ে যাবে জঙ্গলমহলের নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং জঙ্গলমলের হস্তশিল্পকে। এছাড়াও এই সময় স্কুল ছুটি থাকে বাচ্চাদের ছুটি কাটানোর সময়। সেই জায়গায় এই ঝড়গ্রাম উৎসব এক অন্য মাত্রা নিয়ে আসবে ঝাড়গ্রামের বুকে”।
বুদ্ধদেব বেরা






