এরপর তড়িঘড়ি থানায় খবর দেওয়া হয়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বহরমপুর থানার পুলিশ। পুলিশ পৌছে ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে। পুলিশ বোম স্কোয়ার্ডে খবর দিলে প্রতিনিধি দলকে খবর দেওয়া হয়। বোম স্কোয়ার্ড এসে বোমাগুলিক উদ্ধার করে নিয়ে যায় ও পরে ত নিষ্ক্রীয় করা হয়। কি কারণে, কে বা কারা এই সকেট বোমা রেখে গেল তার তদন্ত শুরু হয়েছে। সম্প্রতি নওদাতে বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় দুইজনের। তারপরেও কীভাবে এত পরিমাণে বোমা উদ্ধার হচ্ছে তা নিয়েই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন।
advertisement
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ৬ই মার্চ বেলডাঙায় উদ্ধার হয় তাজা বোমা। বেলডাঙা থানার অন্তর্গত, মির্জাপুর মল্লিকপাড়া বাঁশ বাগানের মধ্যে সকেট বোমা পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। বেলডাঙা থানায় খবর দিলে পুলিশ বোমা গুলিকে উদ্ধার করে। পাশাপাশি, গত ৩রা মার্চ তাজা বোমা উদ্ধার হয় বড়ঞাতে। পুলিস অভিযান চালিয়ে জার ভর্তি তাজা বোমা উদ্ধার করে। বড়ঞা থানার অন্তর্গত সুন্দরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত সংলগ্ন এলাকার ময়ুরাক্ষী নদীর বাঁধের কাছে থেকে জার ভর্তি ৭টি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়। পঞ্চায়েত ভোটের আগে লাগাতার বোমা উদ্ধারের ঘটনায় উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে।
কৌশিক অধিকারী