ফুলকপি থেকে আমের চপ, ফুলুরি থেকে মোগলাই চপ-সহ প্রায় ২০ রকমের খাবার পাওয়া যায় এই দোকানে ৷ জানালেন দোকান মালিক সমীর রাহা । দুপুরের পর থেকেই এই মুখরোচক এর দোকানে শুরু হয় প্রস্তুতি । স্টেশন এলাকা দিয়ে যাতায়াত করা নিত্যযাত্রীদের প্রায় প্রত্যেকেই কোনও না কোনওদিন মুখে তুলেছেন এই প্রসিদ্ধ দোকানের চপ । সন্ধ্যা হলেই থরে থরে সাজানো নানা চপ বিক্রি হয়ে যায় মুহূর্তেই । আট থেকে আশি সকলের চাহিদা মতো ভিড় সামাল দিয়ে হাসিমুখে চপ বিক্রি করতে দেখা যায় দোকানের কর্ণধার সমীর রাহাকে । তাঁকে সাহায্য করতে বর্তমানে দোকানে রয়েছেন আরও দু’জন কর্মচারী।
advertisement
আরও পড়ুন : স্বপ্ন বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা, মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় ৩ কৃতীর জন্য গর্বিত তমলুক
আরও পড়ুন : টালির ঘরে পান্তাভাত খেয়েই বিদেশ থেকে স্বর্ণপদক আনতে মরিয়া দুই সন্তানের মা
গরম গরম তেলেভাজা খেতে বিকেলের পর থেকেই ভিড় জমে যায় দোকানের সামনে। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এখনও এই দোকানে মাত্র পাঁচ টাকায় বিক্রি হয় চপ। পাশে আরও দু-একটি নতুন দোকান হলেও, প্রায় আটটা সাড়ে আটটার মধ্যেই শেষ হয়ে যায় সমীরবাবুর দোকানের চপ। সাধ্যের মধ্যে সুস্বাদু এই চপ মধ্যমগ্রামবাসীদের খুবই জনপ্রিয়। এই দোকানের চপ চেখে দেখতে চাইলে আপনাকেও আসতে হবে মধ্যমগ্রামের স্টেশন রোডের সমীর বাবুর মুখরোচক এর দোকানে। তবে জলদি না এলে কিন্তু পস্তাতে হবে।
(প্রতিবেদক - রুদ্র নারায়ণ রায়)