বর্তমানে সেই ব্যবস্থা সরিয়ে স্থানীয়দের বর্জ্যের ধরণ ও প্রকারভেদ সম্পর্কে সচেতন করা হচ্ছে। সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে আলাদা রঙের বালতি। সবুজ বালতিতে পচনশীল বর্জ্য ফেলতে হবে স্থানীয়দের। যা পৌরসভার পক্ষ থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেগুলি থেকে জৈবসার তৈরি করা হবে। এরমধ্যে ফল ও আনাজের খোসা সহ আরও অন্যান্য বস্তু রয়েছে।
advertisement
অপরদিকে অসচনশলীল বস্তুগুলিকে নীল বালতিতে ফেলতে বলা হয়েছে। যা পুন:ব্যবহারযোগ্য করে তোলা হবে। এরমধ্যে কাঁচের বোতল, প্লাস্টিক সহ আরও অন্যান্য জিনিসপত্র রয়েছে। অপরদিকে বিপজ্জনক বর্জ্য পদার্থগুলিকে কালো বস্তায় সংগ্রহ করা হবে।
এ নিয়ে ডায়মন্ডহারবার পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রণব দাস জানান, বেশ কয়েকমাস আগে থেকে ব্যাপক আকারে এই কাজ শুরু হয়েছে। এই পদ্ধতিতে বর্জ্য পদার্থগুলিকে বাড়ি থেকেই পৃথকীকরণ করা যাচ্ছে। যা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছে।
নবাব মল্লিক