এর পাশাপাশি নিম্নচাপের কারণে প্রবল বৃষ্টির জেরে সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন জায়গায় নদী বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। কুলতলি, গোসাবা, মৌসুনি দ্বীপের বালিয়াড়ি সহ একাধিক জায়গায় নদী বাঁধ ভেঙে কোথাও বা নদী বাঁধ উঠছে এলাকায় নদীর নোনা জল ঢোকা শুরু করেছে।প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদীবাঁধ মেরামতির কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গঙ্গাসাগরের কপিল মুনির মন্দির সংলগ্ন এলাকা সমুদ্রের নোনা জলে প্লাবিত।
advertisement
আরও পড়ুন: পূজা ভাটের স্বামী কে? ১১ বছর ধরে কোন কথা লুকিয়ে রেখেছেন তিনি? বড় তথ্য ফাঁস নায়িকার!
আরও পড়ুন:
সাধারণত শ্রাবণ মাসে গঙ্গাসাগরের কপিলমুনি মন্দির সংলগ্ন এলাকায় ভিড় জমায় ভিন রাজ্যের পর্যটকেরা। গঙ্গাসাগরের ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই সেই সকল পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয় চলে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে পাশাপাশি উপকূল তীরবর্তী এলাকার নদী ও সমুদ্র উত্তাল থাকার কারণে ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখা হয়েছে। গত দু’দিন ধরে টানা বৃষ্টির জেরে দক্ষিণ ২৪ পরগনা একাধিক জায়গায় জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। সোনারপুর ,বারুইপুর, ক্যানিং ,গোসাবা ,ডায়মন্ড হারবারের বিভিন্ন জায়গা জলমগ্ন। জমা জলের কারণে সপ্তাহের তৃতীয় দিনে চরম ভোগান্তির মুখে পড়েছে সাধারণ মানুষেরা। প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় এই জমা জল ছড়ানোর কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
সুমন সাহা