আরও পড়ুন: ট্রেনের চাকা গড়াল নশিপুর রেল ব্রিজে
এই জেটিঘাট দিয়ে ছোট রাক্ষস খালি, বড় রাক্ষস খালি, ব্রজবল্লভপুর সহ একাধিক জায়গায় যাওয়া যায়। কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন এই জেটিঘাট ব্যবহার করেন পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপ, কলকাতায় যাতায়াতের জন্য। জোয়ারের সময় কোনও সমস্যা হয়না। তবে ভাটা পড়লেই শুরু হয় আসল সমস্যা। নৌকা আটকে যায় মাঝ নদীতে। ফলে অসুস্থ রোগী এবং স্কুল ছাত্র-ছাত্রীরা অসুবিধায় পড়েন। সমস্যার কথা সব জায়গায় জানিয়েও কোনও কাজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
advertisement
অধিকাংশ সময় কাদা মাড়িয়ে নৌকাতে ওঠানামা করতে হয়। মাঝেমধ্যেই যাত্রীদের দুর্ভোগের শেষ থাকে না। ঘণ্টারর পর ঘণ্টা নৌকাতে চেপে মাঝপথে বসে থাকতে হয়। যাত্রীদের দাবি, রাক্ষস খালি এলাকায় যে জেটিঘাট রয়েছে সেটিকে ইটের ব্লক ফেলে কংক্রিটের জেটিতে পরিণত করা হোক। কয়েক মাস আগে নিচের দিকে ইটের ব্লক ফেলা হয়েছিল। বর্তমানে সেই ইটের উপর আবারও পলি জমে যাতায়াত করার অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পলিগুলো সরানো হচ্ছে না, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে একই অবস্থা রয়েছে। এ নিয়ে সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা বলেন, জোয়ার-ভাটার উপর কারোর হাত নেই। তবে চেষ্টা করা হচ্ছে আগামী দিনে ওই স্থানে কংক্রিটের জেটি তৈরি করা যায় কিনা।
নবাব মল্লিক