সূত্রের খবর, সালাউদ্দিন মীর ২০১৬ সাল থেকে এই অবৈধ কাজের সঙ্গে যুক্ত। মূলত মৃত পাখির ছাল, পালক, সহ পাখির দেহাংশ বিদেশে বিক্রি করত সে।রাশিয়া, কানাডা, বুলগেরিয়া, বেলজিয়াম সহ একাধিক দেশে এই মৃত পাখির দেহাংশ পাঠানো হত। সেখানে সৌখিন জিনিসপত্র তৈরির কাজে ব্যবহার করা হত এই মৃত পাখির দেহাংশ।
আরও পড়ুন – Wrestler Protest: ‘যা দেখলাম অস্থির করেছে’ কুস্তিগীরদের পাশে দাঁড়াল ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটাররা
advertisement
ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ব্যুরোর কাছ থেকে এই তথ্য পাওয়ার পর দক্ষিণ ২৪ পরগনা বনদফতর তদন্তে নামে। এরপর নামখানা রেঞ্জের বনদফতরের কর্মীদের সঙ্গে দক্ষিণ ২৪ পরগণা বনদফতরের কর্মীদের একটি দল ঢোলাহাটের বীজপুকুর এলাকায় তল্লাশি চালায়।
আরও পড়ুন – Cyclone Alert নিয়ে ভাবছেন তার আগে IMD-র Yellow Alert, নাজেহাল হবে দক্ষিণবঙ্গবাসী
সেখান থেকে হাতে নাতে ধরা হয় সালাউদ্দিন মীরকে। ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৯৩৩ টি মাছরাঙার দেহাংশ, যেটি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখি। ৮৬৮ টি বনমুরগির দেহাংশ, ১৬৮ টি তিতিরের দেহাংশ। এই পাখিগুলিকে শুকনো করে বিদেশে পাচার করা হত।
এছাড়াও ধৃতের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণে পাখির পালক উদ্ধার করা হয়েছে। এই বিপুল পরিমাণে পাখির দেহাংশ সালাউদ্দিন কিভাবে বিদেশে পাচার করত এবং এই চক্রের সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানতে ঘটনার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে বনদফতর।
Nawab Mullick





