আহত হয়েছেন আরও একজন। গুলিবিদ্ধ ওই তিনজন বর্তমানে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে গোলমালের খবর পেয়ে এদিন রাতেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছিল বজবজ থানার পুলিশ। তদন্তও শুরু করে দিয়েছে তারা।
আরও পড়ুন:ভোট যেতেই মাথা কামিয়ে ফেললেন! অদ্ভুত ছবি শুভেন্দুর জেলায়, তুমুল শোরগোল
ইতিমধ্যেই দুই পক্ষের ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের আলিপুর আদালতে পেশ করা হলে বিচারক চারজনের চারদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। বাকিদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
advertisement
তবে, এদিনের রাতের ঘটনা নিয়ে আবাসনের লোকেরা সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুলতে চাননি। গোটা বিষয়টি অস্বীকার করছেন তাঁরা। তবে পুলিশ সূত্র মারফত খবর, রাতে কয়েকজন বন্ধু মিলে মদ্যপান করেছিল। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার সময় দুই বন্ধুর মোবাইল ফোন সুইচড অফ হয়ে যায়। সেই দুই বন্ধু ঠিকঠাক বাড়ি পৌঁছেছে কি না, সেই বিষয়ে খোঁজখবর নিতে ওই নির্মীয়মাণ আবাসনে যায় অপর দুই বন্ধু। তারপর মত্ত অবস্থায় আবাসনের গেটে ধাক্কাধাক্কি করে।
আরও পড়ুন:প্রার্থীকে জিতিয়ে দিতেই হবে, বিডিও-কে ‘হুমকি’! সুকান্তর ট্যুইটে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি
সেই ঘটনা দেখে আবাসনে থাকা স্থানীয় বাসিন্দারা ভেবেছিলেন, দুই যুবক কোনও কুমতলব নিয়ে সেখানে এসেছে। আর এই থেকেই ঝামেলার সূত্রপাত। প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে বচসা শুরু হয় এবং তা হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছতে বেশি সময় লাগে না। আর এসবের মধ্যেই চলে গুলি। তাতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আরও একজন আহত হয়েছেন বলে খবর। এদিকে এই গোলমালের পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি তাজা বোমাও উদ্ধার করেছে। গুলি কোথা থেকে এল, কারা চালাল, তারও খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ৷
সুমন সাহা






