আর সে কারণেই অল্প দিনের মধ্যেই জয়নগরের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে লটারি টিকিট বিক্রির দোকান। জয়নগর দক্ষিণ বারাসাত এবং বহরু রেল স্টেশন চত্বর ,বাস স্ট্যান্ড, অটো স্ট্যান্ড ,ট্রেকার স্ট্যান্ড সহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় কোথাও কংক্রিটের ছাদের নিচে আবার কোথাও রাস্তার ধারে টেবিল চেয়ারে বসে ছাতা টাঙিয়ে চলছে লটারি টিকিট বিক্রির কাজ।
advertisement
আরও পড়ুন: স্বামীকে চাই! দিল্লি থেকে ঘাটালে এসে শ্বশুরবাড়ির সামনে ধর্না গৃহবধুর!
একদিকে যেমন বেকার যুবকদের মধ্যে এই টিকিট বিক্রির প্রবণতা বেড়েছে অপরদিকে রাতারাতি কোটিপতি হবার আশায় টিকিট কেনার খরিদ্দার ও ক্রমশই বেড়ে চলেছে। এক টিকিট বিক্রেতা সাংবাদিকদের জানান ,গত তিন মাসে জয়নগর, বহরু এবং দক্ষিণ বারাসত এলাকা থেকে ৬ জন লটারি টিকিট কেটে কোটিপতি হওয়ায় লটারি টিকিট কাটার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে এলাকার মানুষের, সে কারণেই আমরা টিকিট বিক্রয়ের কাউন্টার খুলেছি এবং ভালই সাড়া পাচ্ছি।রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার আশায় ,কেউ লুকিয়ে - কেউবা প্রকাশ্যে প্রতিনিয়ত কেটেই চলেছে লটারি টিকিট। এমন এক টিকিট গ্রাহক সাংবাদিকদের জানালেন ভাগ্যকে যাচাই করার জন্য তিনি এই লটারির টিকিট কাটছেন।
সুমন সাহা