মূলত মাছের প্রজনন এবং উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে এই ফিশিং ব্যান পিরিয়ড জারি করা হয়। এই সময়ের মধ্যে মাছেরা নিশ্চিন্তে সমুদ্রে বিচরণ করতে পারে। গতবছর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও সমুদ্রে গিয়েছিল ৭ টি বোট। এই খবর জানার পর দ্রুত ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন।
এবছর সেই ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য আগে থেকেই সমস্ত মৎস্যজীবীদের সতর্ক করা হয়েছে। এই সময়কালের মধ্যে মৎস্যজীবীরা তাদের জাল সারিয়ে তুলবেন। ট্রলারে কোনও অসুবিধা রয়েছে কিনা সেটিও দেখা হবে।
advertisement
নতুন জাল বোনা থেকে শুরু করে মাছ ধরার সরঞ্জাম পরীক্ষা করার কাজ চলবে। আগামী ৬১ দিন তারা কোনোরকমভাবে মাছ ধরতে যেতে পারবেন না। এর ফলে কিছুটা হলেও চিন্তিত মৎস্যজীবীরা। তারা এই দু'মাস অন্য পেশায় নিজেদের নিয়োজিত করবেন।
আরও পড়ুন, বিরিয়ানির মধ্যে ওটা কী! চোখ কপালে উঠল মহিলার, তুলকালাম কাণ্ড
আরও পড়ুন, গ্যাসের সিলিন্ডার কেন গোলাকৃতি হয়! রয়েছে এক আজব কারণ, অনেকেই জানেন না
এ নিয়ে সহ মৎস্য অধিকর্তা (সামুদ্রিক) পিয়াল সরদার জানিয়েছেন এই ফিশিং ব্যান পিরিয়ড থাকলে মাছের উৎপাদন বাড়ে। নিষেধাজ্ঞা যাতে অমান্য করে কেউ যাতে সমুদ্রে না যায় সেদিকটি লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। এমন হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নবাব মল্লিক