জয়নগর এলাকার বহরু ও শ্রীপুর গ্রামে অধিকাংশ বাড়িতেই শীতের মোরসুমে এই কনকচুর ধান থেকে খোই তৈরি করা হয়। কিন্তু এবছর এই ধানের চাষ কম হওয়ার খই তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে খই ব্যবসায়ীরা সাংবাদিকদের তারা জানান মোয়া তৈরির জন্য কনক চুর ধানের খই হল উপযুক্ত, কিন্তু আবহাওয়া খামখেয়ালিপনায় এ বছর এই ধান কম চাষ হওয়ায় তারা মোয়া ব্যবসায়ীদের খই সরবরাহ করতে হিমশিম খাচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন - Hair Care Tips: খুশকি, রুক্ষ চুলের একটাই সমাধান! ব্যবহার করুন এই বিশেষ হেয়ার মাস্ক!
পাশাপাশি এ বিষয়ে এক খই ব্যবসায়ী অরবিন্দু দাস কুড়ি তিনি জানান আমি দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে এই খই ব্যবসার সাথে যুক্ত আছে। বছরের এই তিন মাস আমরা জয়নগরের বিস্তীর্ণ এলাকার ব্যবসায়ীদের খই পাইকারি দিয়ে থাকে।
মোয়া আসল স্বাদ পেতে গেলে প্রধান উপকরণ এই কোন চোর ধানের খই। এই চাষের ফলন সাধারণত এই দক্ষিণে পাওয়া যায়। সাধারণত এই খয়ের চাহিদা থাকে মোয়া তিন মাস। এই চাষের ফলন অনেকটাই কম। তাই আমরা সারা বছর এই ধান জমিয়ে রেখে এই সময় খই ভেজে বিভিন্ন মোয়া ব্যবসায়ীদের পাইকারি দিয়ে থাকি। মোয়া ব্যবসায়ীরা জানান, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর কনক চুর ধান কম চাষ হওয়ায় মোয়ার কোয়ালিটি মেনটেন করতে গিয়ে কোয়ান্টিটি কমে যাচ্ছে।
Suman Saha